মানুষকে পিছিয়ে পড়ার জন্য কোন দুআ পড়তে হবে? আপনার শত্রু ইসলাম থেকে প্রার্থনা

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

ঋণ থেকে আউট পেতে

"আল্লাহুম্মা, – কেফি-নি বি-হালালি-ক্যা 'আন হারামি-ক্যা ওয়া-গ্নি-নি দ্বি-ফাদলি-ক্যা 'আম্মান শিবা-ক্যা!"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, নিশ্চিত করুন যে আপনি যা অনুমতি দিয়েছেন তা আমাকে আপনি যা নিষেধ করেছেন তার দিকে ফিরে যাওয়ার প্রয়োজন থেকে মুক্ত করুন এবং আপনার রহমতে আমাকে আপনি ছাড়া অন্য কারো প্রয়োজন থেকে মুক্তি দিন!

প্রতিদিন 7 বার পড়ুন

"আল্লাহুম্মা, ইন্নি আউজু বি-ক্যা মিন আল-হাম্মি ওয়া-ল-খাজানি, ওয়া-ল-আজ্জি ওয়া-ল-ক্যাসালি, ওয়া-ল-বুখলি ওয়া-ল-জুবনি, ওয়া দালা'ই-দ- দাইনি ওয়া গালাবতী-আর-রিজালি।"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আমি আপনার কাছে উদ্বেগ ও দুঃখ, দুর্বলতা ও অবহেলা, কৃপণতা ও কাপুরুষতা, ঋণের বোঝা এবং যা প্রায়শই মানুষের সাথে ঘটে থাকে তা থেকে।

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

ক্ষয়ক্ষতি ও মন্দ চোখ দূর করার মুসলিম পদ্ধতি

এটি করার জন্য, ব্যক্তিটিকে পূর্ব দিকে মুখ করে একটি চেয়ারে বসুন।

পিছনে দাঁড়ান এবং তার মাথার উপর নিম্নলিখিতটি পড়ুন:

"বিসমিল্লাহি উরকিক মিন কুলি দাইন ইউজিক মিন শাররি কুলি নাফসিন আভ আইনিন হাসিদিন আল্লাহ ইউশফিক বিসমিল্লাহি উরকিক"

باسم الله أرقيك من كل داء يؤذيك من شر كل نفس أو عين حاسد، الله يشفيك، باسم الله أرقيك

"আল্লাহর নামে আমি তোমাকে সকল ব্যাধি থেকে মুক্তি দিচ্ছি যা তোমাকে কষ্ট দেয়, প্রত্যেক ব্যক্তির অনিষ্ট থেকে বা একজন ঈর্ষান্বিত ব্যক্তির দৃষ্টি থেকে, আল্লাহ তোমাকে সুস্থ করে দিবেন, আল্লাহর নামে আমি তোমাকে জাদু করছি।"

এটি দিনে দুবার করুন। এছাড়াও এটি জলের সাথে 11 বার পড়ুন এবং আসুন পান করি

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

মন্দ আত্মা, শয়তান, জিন, মারিদের আনন্দ থেকে।

"আউযু বি-কাল্যামাতি-লিলিয়াহি-ত-তাম্মাতি-ল্লাতি লা ইউজাভিজু-হুন্না বারুন ওয়া লা ফাজিরুন মিন শাররি মা হাল্যাকা, ওয়া বারাআ ওয়া জারাআ, ওয়া মিন শাররি মা ইয়ানজি-লিউ মিন আস-সামাই , ওয়া মিন শাররি মা ইয়ারুজু ফি-হা, ওয়া মিন শাররি মা জারাআ ফি-ল-আরদি, ওয়া মিন শাররি মা ইয়াহরুদজু মিন-হা, ওয়া মিন শাররি ফিতানি-ল-লায়লি ওয়া-ন-নাহারি ওয়া মিন শাররি কুল্লি তারিকীন ইল্লা তারিকান ইয়াতরুকু বি-হায়রিন, ইয়া রাহমা-নু!”

অনুবাদ: আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালামের আশ্রয় নিচ্ছি, যার উপরে ধার্মিক বা দুষ্ট কেউই উঠতে পারে না, তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, সৃষ্টি করেছেন এবং করেছেন তার অনিষ্ট থেকে এবং আসমান থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে তার অনিষ্ট থেকে এবং এর অনিষ্ট থেকে। যা তার কাছে আরোহণ করে, এবং পৃথিবীতে যা তিনি সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে, এবং এর থেকে যে অনিষ্ট হয়, এবং রাত ও দিনের প্রলোভনের অনিষ্ট থেকে, এবং যারা রাতে আসে তার অনিষ্ট থেকে, ব্যতীত যে তার সাথে কল্যাণ নিয়ে আসে, হে করুণাময়!

তিনবার পড়ুন

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

শিশুদের জন্য সুরক্ষা এবং যত্ন

বর্ণিত আছে যে, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল-হাসান ও আল-হুসাইনকে নিয়ে নিম্নোক্ত মন্ত্রটি বলেছেন:

"উইজু-কুমা দ্বি-কাল্যামাতি-ল্লাহি-ত-তাম-মাতি মিন বাই শাইতানিন, ওয়া হাম্মাতিন, ওয়া মিন বাই আইনিন লিয়াম্মাতিন!"

অনুবাদ: আমি আল্লাহর নিখুঁত বাণী অবলম্বন করছি যাতে তারা আপনাকে প্রতিটি শয়তান, পোকামাকড় এবং প্রতিটি মন্দ চোখ থেকে রক্ষা করবে!

আপনার মাথা 7 বার পড়ুন.

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

আপনি যদি বিপরীত লিঙ্গের কাউকে আকৃষ্ট করতে চান তবে "বিসমিল্লাহ" শব্দ দিয়ে 786 বার পানি বিশুদ্ধ করুন এবং তাকে পান করুন। এই ব্যক্তি আপনাকে ভালবাসবে.

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

সমস্যা বা দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে নামাজ পড়া

ইন্না লিল-লিয়াহি ওয়া ইন্না ইলিয়াইহি রাজিউন, আল্লাহুম্মা ইন্দাক্যা আহতাসিবু মুসিয়বাতি ফাজুরনি ফীহে, ওয়া আবদিলনি বিহী হারান মিনহে।

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

মেঘ আবিষ্কার করতে

"আল্লাহুম্মা, হাওয়ালায়-না ওয়া লা 'আলাই-না, আল্লাহুম্মা, 'আলা-ল-আকামি ওয়া-জ-জিরাবি, ওয়া বুতুনি-ল-আউদিয়াতি ওয়া মানা-বিতি-শ-শাজারি!"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, আমাদের চারপাশে, আমাদের দিকে নয়, হে আল্লাহ, পাহাড়ে এবং পর্বত শিখরের, ওয়াড়িতে (শুকনো বিছানা; উপত্যকা) এবং যেখানে গাছ হয়!

11 বার আকাশের দিকে তাকাচ্ছি

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

শত্রুর উপর অভিশাপ ও শাস্তির আহ্বান

"আল্লাহুম্মা, মুনযিল-ল-কিতাবি সারি 'আ-ল-খাইসাবি-খজিম আল-আহজাবা, আল্লাহ-হুম্মা-খজিম-হুম ওয়া জালজিল-হুম!"

অনুবাদঃ হে আল্লাহ, যিনি কিতাব নাযিল করেছেন এবং দ্রুত হিসাব নিকাশ করেছেন, এই লোকদের পরাজিত করুন, হে আল্লাহ, তাদের পরাজিত করুন এবং তাদের নাড়িয়ে দিন

শত্রুকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে এবং পরাজিত করা হবে।

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

এক মাস ধরে প্রতিদিন একটি বৃত্তে নিম্নলিখিত মন্ত্রটি পাঠ করুন এবং একই সাথে জল বা অন্ন জপ করুন। জাপের পর এই খাবার বা জল কাউকে দিন। তিনি সাধকের নিয়ন্ত্রণে থাকবেন। যাইহোক, এই মন্ত্রটি দুষ্ট বা ঘৃণ্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা উচিত নয়। মন্ত্রটি মুসলিম উত্সের এবং এটির মতো পড়ে:

"বিসমিল্লাহি আর-রহমানি-র-রহিম আলমাতি হা ওয়ালাহ"

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

“রাব্বি জিদনি গাইলমেন ভে ফেহমেন ভেল-হাইকনি বিসালিহিন। রাব্বিশরাখলি সাদরি ভে ইয়েসিরলি এমরি ভেহলুল গুকদেতেন মিন লিসানি ইয়েফকাহি কাউলি, ইয়ে হাফিজ, ইয়ে রাকিব, ইয়ে নাসির, ইয়ে আল্লাহ। রাব্বি ইয়াসির ভেলে তুগাসির রাব্বি তেম্মিম বিলখাইর।”

অনুবাদ (তাতারে): রাব্বিম! Gilemne hem zihenemne artyr. আমার সালিহ কোল্লারিন্নান ইলে, রাব্বিম! কুক্রেগেমেনে আচ, ইশমেনে ঝিনেলিট হ্যাম টেলিমডেগে বাউনি” টিজ চিশ কি, এইটকেন সুজেমনে আন, ল্যাসিন। আরে, সাকলাউচি, কুজেতুচে। ইয়ার্দেম ইতুছে রাব্বিম! F,ineleit, avyrlatma, Rabbim! এশেমনে হেরে বেলেন তেমামলা।

ইমতিহাঙ্গা কেরগেন্দে, বড়েক তে ওচ, বিশ, ইয়া, আইডি মের্তেবে “আয়াতেল-কুরসি” উকিল।

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

সমস্ত মন্দ থেকে রক্ষা করুন

"আউযু বি-কাল্যামাতি-লিলিয়াহি-ত-তাম্মাতি মিন শাররি মা হাল্যাকা!"

অনুবাদঃ আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালামের আশ্রয় নিচ্ছি তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে!

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

উচ্চতর সুরক্ষার জন্য

হাসবুনাল-লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল।

"প্রভুই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনিই সর্বোত্তম পৃষ্ঠপোষক।"

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

আপনি যদি কোনো মানুষ ভয় পান

"আল্লাহুম্মা- কফিনি-হিম বি-মা শি'তা!"

অনুবাদঃ হে আল্লাহ, তুমি যেভাবে চাও আমাকে তাদের থেকে মুক্তি দাও!

জপমালা উপর 99 বার পড়ুন. আপনি এটি থেকে পরিত্রাণ এবং সুরক্ষিত হবে.

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

অন্যায় এবং ক্ষুব্ধ কর্তৃপক্ষ থেকে

"আল্লাহুম্মা, রাব্বা-স-সামাভাতি-স-সাবি'ই ওয়া রাব্বা-ল-আরশি-ল-আযমি, কুন লি জারান মিন (.) (ভয়প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম) ওয়া আহজাবি-হি মিন হালাইকি- কেয়া আন ইয়াফরুতা 'আলায়া আহাদুন মিন-হুম আউ ইয়া'আ।'আজ্জা জারু-ক্যা, ওয়া জাল্লা সানাউ-কেয়া ওয়া লা ইলাহা ইল্লা আনতা!'

অনুবাদ: হে আল্লাহ, সাত আসমানের মালিক এবং মহান সিংহাসনের মালিক, আমার জন্য অমুক অমুক, অমুকের পুত্র এবং তোমার সৃষ্টির মধ্য থেকে তার মিনিদের থেকে রক্ষাকারী হয়ে যাও, যাতে তাদের কেউ আঘাত করতে না পারে। আমি বা আমাকে অত্যাচারের অধীন (তার নাম উচ্চারণ কর, যাকে তারা ভয় করে।) শক্তিশালী তিনি যাকে রক্ষা করেন, মহান প্রশংসা আপনার, আপনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই!

"আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আ'যু মিন খালকি-হি জামি'আন, আল্লাহু আ'যু মিম্মা আহাফু ওয়া আযযারু আ'উযু বি-লাহি, আল্লাযী লা ইলাহা ইলিয়া হুয়া-ল-মুমসিকি-স-সামাভতি-স-সাবি' আন ইয়াকা'না 'আলা-ল-আরদি ইল্লা বি-যনি-হি, মিন শাররি 'আব্দি-ক্যা (.) (ভয়প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম), ওয়া জুনুদি-হি, ওয়া আতবা'ই-হি ওয়া আশয়া' আমি-হি মিন আল-জিন্নি ওয়া-ল-ইনসি। আল্লাহুম্মা, কুন লি জারান মিন শার্রি-হিম, জাল্লা সানউ-ক্যা, ওয়া আজ্জা জারু-ক্যা, ওয়া তাবারক্যা ইসমু-কেয়া ওয়া লা ইলাহা গাইরু-ক্যা!

অনুবাদ: আল্লাহ মহান, আল্লাহ তার সমস্ত সৃষ্টির চেয়েও শক্তিশালী, আল্লাহ তার চেয়েও শক্তিশালী যাকে আমি ভয় করি এবং সতর্ক থাকি! আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় নিচ্ছি, যিনি ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, যিনি সাত আসমানকে ধারণ করেছেন, যাতে তাঁর অনুমতি না থাকলে তারা পৃথিবীতে ভেঙে না পড়ে, আপনার অমুক বান্দা, তার বাহিনী, তার মিনিদের অনিষ্ট থেকে। এবং জিন ও মানুষের মধ্য থেকে তার সমর্থক। হে আল্লাহ তাদের অনিষ্ট থেকে আমার হেফাজত করুন! আপনার জন্য মহান প্রশংসা, শক্তিশালী তিনি যাকে আপনি রক্ষা করেন, ধন্য আপনার নাম এবং আপনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই! (এই শব্দগুলি তিনবার পুনরাবৃত্তি করা উচিত।)

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

শত্রু এবং অন্যায় কর্তৃপক্ষের সাথে দেখা করার সময়

"আল্লাহুম্মা, ইন্না নাজাআলিউ-ক্যাফি নুহুরি-হিম ওয়া নাউযু বি-ক্যা মিন শুরু-রি-হিম"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, সত্যই, আমরা তাদের ধ্বংস করতে এবং তাদের অনিষ্ট থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে আপনাকে আহ্বান জানাই!

"আল্লাহুম্মা, আন্তা 'আদুদি, ওয়া আন্তা নাসিরি, দ্বি-ক্যা আদযুল্যু, ওয়া দ্বি-ক্যা আসুলিউ ওয়া দ্বি-ক্যা উকাতিলু!"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, তুমি আমার শক্তির উৎস এবং তুমিই আমার রক্ষাকর্তা, হে আল্লাহ, তোমার জন্য ধন্যবাদ আমি নড়াচড়া করি, তোমাকে ধন্যবাদ আমি আক্রমণ করি এবং তোমার জন্য আমি যুদ্ধ করি!

প্রথমটি 5 বার পঠিত হয়েছে ইমেজ করে কিভাবে শাস্তি তাদের পায়৷

দ্বিতীয়টি তিনবার পড়া হয়েছে।

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

উদ্বেগ, অর্থ, দুঃখ থেকে

"আল্লাহুম্মা, ইন্নি 'আব্দু-ক্যা, ইবনু 'আব্দি-ক্যা, ইবনু আমতি-ক্যা, নাস্যাতি দ্বি-ইয়াদি-ক্যা, মাদিন ফিয়া হুকমু-ক্যা, 'আদলিউন ফিয়া কদাউ-ক্যা, আস'আলিউ-ক্যা বি-কুল্লি ইসমিন হুয়া" লা-ক্যা সন্মাইতা বি-হি নফসা-ক্যা, আউ আনজালতা-হু ফী কিতাবি-ক্যা, আউ 'আল্লামতা-হু আহাদান মিন খালকি-ক্যা আউ ইস্তাসারতা বি-হি ফী 'ইলম-ল-গাইবি' ইন্দা-কেয়া আন তাজ 'আলা-কুরআনা রবি'আ কালবি, ওয়া নুরা সাদরি, ওয়া জালা'আ খুজনি ওয়া যাহাবা হাম্মি!"

অনুবাদঃ হে আল্লাহ, আমি তোমার বান্দা, তোমার বান্দার সন্তান এবং তোমার দাসীর সন্তান। আমি আপনার অধীন, আপনার সিদ্ধান্তগুলি আমার উপর বাধ্যতামূলক, এবং আপনি যে বাক্যটি আমাকে দিয়েছেন তা ন্যায্য। আমি তোমাকে তোমার প্রত্যেকটি নামের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যা দিয়ে তুমি নিজেকে ডেকেছ। অথবা আপনার কিতাবে নাজিল করুন, অথবা আপনার সৃষ্টির কারো কাছে নাজিল করুন, অথবা আপনি ছাড়া সকলের কাছ থেকে এটি গোপন রেখে দিন, কুরআনকে আমার হৃদয়ের বসন্ত, আমার বুকের আলো এবং আমার দুঃখের অদৃশ্য হওয়ার কারণ করুন এবং আমার উদ্বেগের অবসান!

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

"সুবহানা-লিয়াযী ইউসাব্বিহু-র-রা'দু বি-হামদি-হি ওয়া-ল-মালায়াক্য্যাত মিন হাইফাতি-হি!"

অনুবাদ: মহিমান্বিত তাঁর যাঁর ভয়ে বজ্র ও ফেরেশতারা প্রশংসা করে।

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

শোবার আগে সুরক্ষা

আপনার হাতের তালু ভিতরের দিকে রেখে আপনার সামনে আপনার হাত মিলানো উচিত, তারপরে সেগুলিতে ফুঁ দিন এবং নিম্নলিখিত সূরাগুলি পড়ুন: "আন্তরিকতা", "ভোর", "মানুষ"। এর পরে, আপনার মাথা, মুখ এবং শরীরের সামনে থেকে শুরু করে পুরো শরীরের উপর আপনার হাতের তালু চালাতে হবে। (এই সব তিনবার করতে হবে।)

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

ঘর থেকে বের হওয়ার আগে প্রার্থনা

"দ্বি-স্মি লিয়াহি, তাওয়াক্কিয়ালতু 'আলা লিয়াহি, ওয়া লা হাওলা ওয়া লা কুবভাতা ইল্লা বি-লিলিয়াহি।"

অনুবাদ: আল্লাহর নামে, আমি আল্লাহর উপর ভরসা করি, আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি বা শক্তি নেই। (সম্ভাব্য অনুবাদ: "... শুধুমাত্র আল্লাহই শক্তি এবং শক্তি দেন।")

• আবদ্ধতা
• সেপ্টেম্বর 09, 2017
• 18:57

সীসা ক্ষতি অপসারণের মুসলিম উপায়

1. খ ডান হাতসীসার একটি ছোট টুকরা নিন।

2. “এল ফাতিহা” (এল ফাতিহা) বলার সময় এই সীসার টুকরোটিকে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে 7 বার ঘুরিয়ে দিন।

3. প্রতিটি বাহু, পা, সোলার প্লেক্সাস, তলপেট এবং কপালে একই কাজ করুন।

4. তারপর সীসার উপর 7 বার থুতু ফেলুন (শুধু থুতু দেওয়ার ভান করাই যথেষ্ট)।

5. আপনার জীর্ণ পট্টবস্ত্রে সীসা জড়িয়ে রাখুন এবং বান্ডিলটি আপনার বালিশ বা গদির নীচে 7 রাতের জন্য রাখুন।

6. 7 দিন পর - বুধবার, বৃহস্পতিবার বা শনিবার সীসা গলানো ভাল।

7. মেঝেতে একটি বাটি জল রাখুন। যে লিনেন/জিনিসটিতে সীসা মোড়ানো ছিল সেটি রাখুন। পাত্রের উপরে দাঁড়ান (যাতে এটি আপনার পায়ের মধ্যে থাকে - তবে সরাসরি নয়, তবে স্প্ল্যাশ এড়াতে সামান্য সামনে)। এতে গলিত সীসা ঢেলে দিন।

8. যদি একটি মসৃণ অংশে সীসা বেরিয়ে আসে - যাদুকর। আপনার উপর কোন প্রভাব নেই। যদি সূঁচ, কাঁটা, বালি প্রদর্শিত হয় - এই ক্ষেত্রে, নিঃসন্দেহে, একটি জাদুকর সঞ্চালিত হয়। হস্তক্ষেপ

9. এই ক্ষেত্রে, আচারটি আরও 7 বার পুনরাবৃত্তি করতে হবে যতক্ষণ না আপনি কাঁটা এবং সূঁচ ছাড়াই একটি মসৃণ পৃষ্ঠের সাথে সীসা না পান।

10. আপনি যদি "রিটার্ন" করতে চান তবে আপনাকে এটি করতে হবে: আপনি আরও 7 বার আচারটি করবেন এবং প্রতিবার আপনাকে যে পাত্রে ঢালা হবে তার নীচে প্রভাবের লেখকের একটি ছবি রাখতে হবে। নেতৃত্ব 8 ম বারের জন্য, আপনার নিজের লিনেন যোগ করুন, যার মধ্যে সীসা আবৃত ছিল। আচার শেষ।

11. প্রতিটি ঢালাইয়ের পরে, সীসা অবিলম্বে ফেলে দিতে হবে - একটি নদী, হ্রদ বা সমুদ্রে। আপনি এটা বাড়িতে রাখতে পারবেন না. আপনি যদি অবিলম্বে কাস্টিং থেকে পরিত্রাণ পেতে না পারেন তবে আপনাকে এটিকে বাইরে বা বারান্দায় নিয়ে যেতে হবে।

শত্রুদের বিরুদ্ধে ইসলাম প্রার্থনা

শত্রু বা অন্যায় শাসকদের সাথে দেখা করার সময় প্রার্থনা

"আল্লাহুম্মা, ইন্না নাজ" আলু-ক্যা ফি নুহুরি-খিম ওয়া না "উজু বি-ক্যা মিন শুরু-রি-খিম"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, সত্যই, আমরা তাদের ধ্বংস করতে সাহায্য করার জন্য আপনাকে ডাকছি এবং আমরা তাদের অনিষ্ট থেকে আপনার কাছে আশ্রয় নিচ্ছি!

"আল্লাহুম্মা, আন্তা "আদুদি, ওয়া আন্তা নাসিরি, দ্বি-ক্যা আদয্যুলিউ, ওয়া দ্বি-ক্যা আসুলিউ ওয়া দ্বি-ক্যা উকাতলিউ!"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, তুমি আমার শক্তির উৎস এবং তুমিই আমার রক্ষক, হে আল্লাহ, তোমাকে ধন্যবাদ আমি নড়াচড়া করি, তোমাকে ধন্যবাদ আমি আক্রমণ করি এবং তোমাকে ধন্যবাদ দিয়ে আমি যুদ্ধ করি!

অনুবাদ: "আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনি একজন চমৎকার পৃষ্ঠপোষক!"("ইমরানের পরিবার", 173।)

যারা শাসকের অন্যায়কে ভয় করে তাদের দ্বারা আল্লাহকে সম্বোধন করা প্রার্থনার শব্দ।

"আল্লাহুম্মা, রাব্বা-স-সামাভাতি-স-সাব" এবং ওয়া রাব্বা-এল-"আরশি-ল-"আজিমি, কুন লি জারান মিন (.) (ভয়প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম) ওয়া আহজাবি-হি মিন হালাইকি- কেয়া আন ইয়াফরুতা "আলায়া আহাদুন মিন-হুম আউ ইয়াত"আ। "আজ্জা জারু-ক্যা, ওয়া জাল্লা সানাউ-কেয়া ওয়া লা ইলাখা ইল্লা আনতা!"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, সাত আসমানের মালিক এবং মহান সিংহাসনের প্রভু, আমার জন্য অমুক অমুক, অমুকের পুত্র এবং আপনার সৃষ্টির মধ্যে থেকে তার মিনিদের থেকে রক্ষাকারী হোন, যাতে তাদের কেউ আমাকে বিরক্ত করতে না পারে। আমাকে অত্যাচারের অধীন করুন (যাকে তারা ভয় পায় তার নাম উচ্চারণ করুন।) শক্তিশালী তিনি যাকে রক্ষা করেন, মহান প্রশংসা আপনার, আপনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই!

"আল্লাহু আকবর, আল্লাহু আ'আযু মিন খালকি-হি জামি'আন, আল্লাহু আ'আযু মিম্মা আহাফু ওয়া আখযারু আ'উযু বি-লিলিয়াহি, আল্লাযী লা ইলাহা ইলিয়া হুয়া-ল-মুমসিকি-স-সামাবতী-স-সাব" আন ইয়াকা না "আলা-ল-আরদি ইলিয়া বি-জনী-হি, মিন শাররি "আব্দি-কেয়া (.) (ভয়প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম), ওয়া জুনুদি-হি, ওয়া আতবা'ই-হি ওয়া আশইয়া "আই-হি মিন আল-জিন্নি ওয়া-ল-ইনসি। আল্লাহুম্মা, কুন লি জারান মিন শাররি-হিম, জাল্লা সানাউ-ক্যা, ওয়া "আজ্জা জারু-ক্যা, ওয়া তাবারক্যা ইসমু-কেয়া ওয়া লা ইলাহা গাইরু-ক্যা!"

অনুবাদ: আল্লাহ মহান, আল্লাহ তার সমস্ত সৃষ্টির চেয়েও শক্তিশালী, আল্লাহ তার চেয়েও বেশি ক্ষমতাবান যাকে ভয় করি এবং সাবধান! আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় নিচ্ছি, যিনি ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, যিনি সাত আসমানকে ধারণ করেছেন, যাতে তাঁর অনুমতি না থাকলে তারা পৃথিবীতে ভেঙে না পড়ে, আপনার অমুক বান্দা, তার বাহিনী, তার মিনিদের অনিষ্ট থেকে। এবং জিন ও মানুষের মধ্য থেকে তার সমর্থক। হে আল্লাহ তাদের অনিষ্ট থেকে আমার হেফাজত করুন! আপনার জন্য মহান প্রশংসা, শক্তিশালী তিনি যাকে আপনি রক্ষা করেন, ধন্য আপনার নাম এবং আপনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই!(এই শব্দগুলি তিনবার পুনরাবৃত্তি করা উচিত।)

শত্রুর উপর অভিশাপ দেওয়া।

"আল্লাহুম্মা, মুনজিল্যা-ল-কিতাবি সারি "আ-ল-খাইসাবি-খজিম আল-আহজাবা, আল্লাহ-হুম্মা-খজিম-হুম ওয়া জালজিল-হুম!"

অনুবাদ: হে আল্লাহ, যিনি কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এবং দ্রুত হিসাব নিকাশ করেছেন, এই লোকদের পরাজিত করুন, হে আল্লাহ, তাদের ভেঙ্গে নাড়িয়ে দিন।

যে কাউকে ভয় পায় তাকে আপনার কি বলা উচিত।

অনুবাদ: হে আল্লাহ, তুমি যেভাবে চাও আমাকে তাদের থেকে মুক্তি দাও!

শত্রু, হিংসা ও নিপীড়ন থেকে রক্ষার জন্য দুআ

1. প্রতিদিন 100 বার পড়ুন:

লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লা

"আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি বা শক্তি নেই"

2. আপনার শত্রুর পরিকল্পনা এবং বিদ্বেষ ধ্বংস করতে, পড়ুন পরবর্তী দুআ 3 দিনের জন্য প্রতিদিন 500 বার:

ইয়া মুযিল্লা কুল্লি জাব্বারিন আনিদ বি কাখরিন আজিমিন ওয়া সুলতানী

"ওহ, যিনি প্রত্যেক হঠকারী অত্যাচারীকে তাঁর মহান ক্ষমতা ও কর্তৃত্বে অপমানিত করেন!"

3. ইমাম আলী (আ.) বলেছেন: "যদি কোন নির্যাতিত ব্যক্তি দুই রাকাত নামাজ পড়ে, এবং তারপর সূরা "মাস" এর 10 তম আয়াতটি 100 বার পাঠ করে, আল্লাহ তার থেকে অত্যাচারীর অনিষ্ট দূর করবেন:

রাব্বি ইন্নি মাগলুবুন ফ্যান্টাসির

"হে প্রভু, আমি পরাজিত - সাহায্য করুন!"

4. ইমাম সাদিক (আ.) বলেছেন: “যদি একজন হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি দুই রাকাত নামাজ পড়ে এবং তারপর সেজদা করে এবং এক নিঃশ্বাসে বলে (অর্থাৎ, যথেষ্ট শ্বাস না হওয়া পর্যন্ত পুনরাবৃত্তি করে):

ইয়া রাব্বাহু ইয়া রাব্বাহু।

হে প্রভু! হে প্রভু.

এবং তারপর তিনি সূরা "তারকা" এর 50-54 আয়াত পাঠ করেন, আল্লাহ চাইলে তাকে অত্যাচার থেকে মুক্তি দেবেন। এই আয়াতগুলি হল:

ওয়া আন্নাহু আহলাকা আদানিল উউল্যা

ওয়া সামুদা ফা মা আবকা

ওয়া কাউমা নুউহিন মিন কাবু

ইন্নাহুম কাআনুউ হুম আজলামা ওয়া আতগা

ফা হাশশাহা মা হাশশা

« এবং তিনিই প্রথম আদিতিদের ধ্বংস করেছিলেন

এবং নূহের সম্প্রদায় আরও আগে - সর্বোপরি, তারা আরও বেশি পাপী এবং বিদ্রোহী ছিল -

এবং উল্টো শহরগুলোকে উৎখাত করেছে,

এবং যা তাদের ঢেকেছিল তা তাদের আবৃত করেছিল».

5. নিম্নলিখিত দুআটি শত্রুদের বিরুদ্ধে এতটাই কার্যকর যে ইমাম সাজ্জাদ (আ.) নিয়মিত এটি পাঠ করতেন। তাঁর থেকে বর্ণিত হয়েছে: "যে ব্যক্তি নিম্নোক্ত দুআটি পাঠ করবে, যদিও সমস্ত মানুষ এবং জিন তার ক্ষতি করার জন্য একত্রিত হয়, তবুও তারা তা করতে পারবে না।" এই দুয়া হলঃ

বিসমিল্লাহি ওয়া বিল্লাহি ওয়া মিনা লাহি ওয়া ইলা লাহি ওয়া ফি সাবিলিল্লাহি। আল্লাহুম্মা লাকা আসলামতু নাফসি ওয়া ইলিকা ওয়াজ্জাহতু ওয়াজি ওয়া ইলিকা ফাওওয়াজতু আমরি ওয়া খফিজনি বি হিফযী এল-ইমানী মিন বেইনি ইয়াদেয়া ওয়া মিন হাফফি ওয়া আন ইয়ামিনি ওয়া আন শিমালি ওয়া মিন ফাউকি ওয়া মিন লাউকূওয়া ইন লাক্বুআয়ু আনুহাউকাউয়িনা। ওয়া লা কুভভাতা ইলিয়া বিল্লাহি এল-আলীল আজিম

"আল্লাহর নামে, এবং আল্লাহর মাধ্যমে, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে, এবং আল্লাহর কাছে এবং আল্লাহর পথে! হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে আত্মসমর্পণ করলাম, তোমার দিকে মুখ ফিরিয়ে নিলাম, এবং আমার বিষয় তোমার কাছে অর্পণ করলাম! সুতরাং আমাকে সামনে-পেছনে, ডানে-বামে, উপরে-নিচে ঈমানের নিরাপত্তা দিয়ে রক্ষা করুন এবং আপনার শক্তি ও সামর্থ্য অনুযায়ী আমার থেকে (মন্দ) দূর করুন, কারণ আল্লাহ ছাড়া কোনো শক্তি ও শক্তি নেই। উচ্চ, মহান!"

6. যদি শত্রু আপনার সামনে থাকে, তবে তার পরিকল্পনা এবং বিদ্বেষকে নিরপেক্ষ করার জন্য তার সামনে এই শব্দগুলি পড়ুন:

আতফায়তু গাজাবাকা ইয়া। বিলিয়া ইলাহা ইল্লাল্লাহ

হে অমুক (শত্রুর নাম) আমি তোমার ক্রোধ নিভিয়ে দিয়েছি (শব্দের মাধ্যমে) "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই।"

7. “মাহাজা আল-দাওয়া”-তে বর্ণিত হয়েছে যে, ইমাম সাদিক (আ.) অত্যাচারীর কাছে গিয়ে সূরা “শক্তির রাত্রি” পাঠ করেন, তারপর "ইয়া আল্লাহ"("হে আল্লাহ") ৭ বার, তারপর নিম্নোক্ত দুয়া:

ইন্নি আস্তাশফিআউ ইলিকা বি মুহাম্মাদিন ওয়া আলিহি সাল্লা লাহু আলেহি ওয়া আন তাগলিবাহু লি

"আমি মুহাম্মাদ এবং তার পরিবারের মাধ্যমে আপনার সুপারিশ চাই, আল্লাহ তাদের আশীর্বাদ করুন, যাতে আপনি আমাকে তার (অর্থাৎ, শত্রুদের উপর) বিজয় দিতে পারেন।"

8. নিজেকে এবং আপনার সম্পত্তি রক্ষা করার জন্য, প্রতিদিন যতবার সম্ভব সূরা "শক্তির রাত্রি" পড়ুন, প্রতিবার এর আগে এবং পরে সালাওয়াত বলুন।

9. শেখ কুলাইনি বর্ণনা করেছেন যে মহানবী (সাঃ) তাঁর অনুসারীদের নিজেদের এবং তাদের সম্পত্তি রক্ষার জন্য সূরা গরুর 1, 2, 3, 4, 255, 256, 257, 284, 285 এবং 286 আয়াত পাঠ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

10. শেখ সাদুক বর্ণনা করেছেন যে ইমাম আলী (আ.) বলেছেন: "যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের আগে সূরা "শুদ্ধিকরণ", "শক্তির রাত্রি" এবং কুরসি আয়াত - তাদের প্রত্যেকটি 11 বার - সূর্যোদয়ের আগে পাঠ করবে, তার সম্পত্তি যে কোনও ক্ষতি থেকে সুরক্ষিত থাকবে।" .

11. শরীরে (তাবিজ বা অন্য কিছু আকারে) সূরা "তওবা" লেখা থাকলে তা শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করে এবং সম্পত্তি রক্ষা করে।

12. শত্রুদের বিরুদ্ধে বিজয়ের জন্য ইমাম আলী (আ.)-এর প্রার্থনা:

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ. وَ لاَ حَوْلَ وَ لاَ قُوَّةَ اِلاَّ بِاللهِ الْعَلِیِّ الْعَظِيْمِ اَللَّهُمَّ اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَ اِيَّاكَ نَسْتَعِيْنُ يَا اَللهُ يَا رَحْمٰنُ يَا رَحِيْمُ يَا اَحَدُ يَا صَمَدُ يَا اِلٰهَ مُحَمَّدٍ اِلَيْك نُقِلَتِ اْلاَقْدَامُ وَ اَفَضَتِ الْقُلُوْبُ وَ شَخَصَتِ اْلاَبْصَارُ وَ مُدَّتِ اْلاَعْنَاقُ وَ طُلِبَتِ الْحَوَآئِجُ وَ رُفِعَتِ اْلاَيْدِیْ اَللَّهُمَّ افْتَحْ بَيْنَنَا وَ بَيْنَ قَوْمِنَا بِالْحَقِّ وَ اَنْتَ خَيْرُ الْفَاتِحِيْنَ.

বিসমিল্লাহি ররখমানি রারখিম ওয়া লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি ল-আলিয়িল আজিম। আল্লাহুম্মা ইয়াকিয়া নাআবুদু ওয়া ইয়াকিয়া নাস্তাইন। ইয়া আল্লাহু ইয়া রহমান ইয়া রহিম ইয়া আহাদা সামাদ ইয়া ইলিহা ইলিহা ইলিকা নুকিলাতি ল-আকতামা ওয়া আফাযাতি এল-কুলুবু ওয়া শাখাসাতি এল-আবসারু উ-আনাক ওয়া তুলিবাতি ল-খাওয়াইদজ ওয়া রুফিয়াতি এল-আইদি। আল্লাহুম্মা ফতাহ বাইনানা ওয়া বাইনা কাউমিনা বিল হাক্কি ওয়া আনতা খাইরু ল-ফাতিহিন

“আল্লাহর নামে, যিনি পরম করুণাময়, দয়ালু! এবং মহান আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি ও ক্ষমতা নেই! হে আল্লাহ, আমরা তোমার ইবাদত করি এবং তোমার কাছে সাহায্য চাই। হে আল্লাহ, হে করুণাময়, হে করুণাময়, হে এক, হে স্বয়ংসম্পূর্ণ, হে মুহাম্মদের খোদা! পা আপনার দিকে নির্দেশিত, হৃদয় আজ্ঞাবহ, দৃষ্টি নত এবং ঘাড় নত! তারা আপনার কাছে প্রয়োজনের জন্য জিজ্ঞাসা করে এবং আপনার কাছে হাত তোলা হয়! হে আল্লাহ, আমাদের এবং মানুষের মধ্যে সত্যের সাথে বিচার করুন এবং আপনিই বিচারকারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ!

তারপর তিনবার পুনরাবৃত্তি করুন:

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আল্লাহু আকবার

"আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, এবং আল্লাহ সবার উপরে!"

13. শত্রুদের ধ্বংস করতে, সূর্যোদয়ের সময় কেবলার দিকে ফিরে এবং কারও সাথে কথা না বলে সাত দিন ধরে কুরসি আয়াতটি 21 বার পড়ুন।

14. আপনি যদি এমন কোন জায়গায় শত্রুদের সাথে দেখা করার ভয় পান যেখানে আপনাকে যেতে হবে, তবে বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে, সূরা "কদর" ("শক্তির রাত") ছয়বার পড়ুন এবং তারপরে নিম্নোক্ত ক্রমে ফুঁ দিন: আপনার ডানদিকে, আপনার নিজের বামে, আপনার সামনে, আপনার পিছনে, উপরে, নীচে।

এর পরে, যান, এবং আপনার শত্রুরা আপনার সাথে দেখা করবে না, ইনশাআল্লাহ, এবং যদি তারা করে তবে তারা আপনাকে লক্ষ্য করবে না।

15. শত্রুদের সাথে অবাঞ্ছিত সাক্ষাত এবং তাদের শত্রুতামূলক কাজ থেকে পরিত্রাণ পেতে, সূরা "ইয়া সিন" এর 9তম আয়াতটি পড়াও খুব ভাল এটি, একটি গুহায় মক্কাবাসীদের থেকে লুকিয়ে থাকা):

وَجَعَلْنَا مِن بَيْنِ أَيْدِيهِمْ سَدّاً وَمِنْ خَلْفِهِمْ سَدّاً فَأَغْشَيْنَاهُمْ فَهُمْ لاَ يُبْصِرُونَ

ওয়া জা'আলনা মিন বেইনি আইদিহিম সাদ্দা ওয়া মিন হাফফিহিম সাদ্দা ফা আগশাইনহুম ফা হুম লা ইউবসিরুন

"আমরা তাদের সামনে একটি প্রতিবন্ধক রেখেছি এবং তাদের পিছনে একটি প্রতিবন্ধক রেখেছি এবং আমরা তাদের উপর একটি পর্দা ফেলে দিয়েছি এবং তারা কিছুই দেখতে পায় না।".

16. ইমাম হুসাইন (আ.) বলেছেন: যদি কেউ আপনার উপর অত্যাচার করে থাকে, তাহলে গোসল করুন, তারপর খোলা বাতাসে দুই রাকাত নামাজ পড়ুন এবং তারপর বলুন:

اَللَّهُمَّ إِنَّ فُلاَنَ ابْنَ فُلاَنٍ ظَلَمَنِيْ وَ لَيْسَ لِىْ اَحَدٌ اُصُوْلُ بِهِ غَيْرُكَ، فَاسْتَوَفَّ لِىْ ظُلاَمَتِىْ، السَّاعَةَ، السَّاعَةَ، بِاْلاِسْمِ الَّذِىْ سَاَلَكَ بِهِ الْمُضْطَرُّ فَكَشَفْتَ مَا بِهِ مِنْ ضُرٍّ، وَ مَكَّنْتَ لَهُ فِىْ اْلاَرْضِ وَ جَعَلْتَهُ خَلِيْفَتَكَ عَلٰی خَلْقِكَ، فَاَسْاَلُكَ اَنْ تُصَلِّىَ عَلٰی مُحَمَّدٍ وَّ آلِ مُحَمَّدٍ، وَ اَنْ تَسْتَوْفِىَ لِىْ ظُلامَتِىْ السَّاعَةَ السَّاعَةَ.

আল্লাহুম্মা ইন্না (অত্যাচারীর নাম) জালামনি ওয়া লিসা লি আহাদুন উসুলি বিহি গেরুক। ফাস্তাওয়াফ্ফা লি জুল্যামাতি, আস-সাআ, আস-সাআ। বিসমি ল্লাযী সালাকা বিহি ল-মুযতাররু ফাকাশাফতা মা বিহি মিন জুররিন ওয়া মাক্কান্তা লাহু ফিল আরদ ওয়া জাআলতাহু হালিফাতাকা আলিয়া হালকিক। ফা আসলুক্যা আন তুসাল্লিয়্যা আলিয়া মুহাম্মাদিন ওয়া আলি মুহাম্মাদ ওয়া আন তাস্তাউফিয়া লি জুলামতি, আস-সা, আস-সাআ.

“হে আল্লাহ, অমুক অমুক (অত্যাচারীর নাম) আমাকে অত্যাচার করেছে এবং তুমি ছাড়া আমার আর কোন আশ্রয় নেই! তাই তার অত্যাচার থেকে আমাকে রক্ষা করুন! তারাতারি কর! তারাতারি কর! আপনার নামের জন্য, যার দ্বারা নির্যাতিতরা আপনার কাছে কান্নাকাটি করেছিল এবং আপনি তার থেকে অমঙ্গল দূর করেছেন এবং তাকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং তাকে আপনার সৃষ্টির উপর আপনার খলিফা করেছেন! আমি আপনার কাছে মুহাম্মাদ ও মুহাম্মাদের পরিবারের প্রতি বরকত প্রার্থনা করি এবং আমার উপর থেকে আমার অত্যাচার দূর করুন! তারাতারি কর! তারাতারি কর!"

আপনি এটি শেষ করার সময় পাওয়ার আগে, আপনি যা চান তা আপনার শত্রুর সাথে ঘটবে।

আপনি যদি এই উপাদানটি পছন্দ করেন তবে নতুন তৈরি করতে সহায়তা করুন - প্রকল্পটিকে সমর্থন করুন! আপনি এখানে এটি করতে পারেন: http://arsh313.com/donate/ আপনার স্থানান্তর করা প্রতিটি রুবেল সত্যের বিজয়ের দিকে আরেকটি পদক্ষেপ।

ক্ষতি এবং মন্দ চোখের বিরুদ্ধে দোয়া হল মুসলমানদের জন্য সুরক্ষার একটি শক্তিশালী উপায় যারা গভীরভাবে আল্লাহর শক্তিতে বিশ্বাস করে এবং অসুস্থতা এবং ব্যর্থতা নিয়ে আসে এমন নেতিবাচক শক্তি থেকে নিজেকে মুক্ত করতে চায়। কোরান থেকে নেওয়া প্রার্থনা যা বিশ্বাসীদের মন্দ চোখ এবং ক্ষতি থেকে রক্ষা করে শুধুমাত্র আরব বিশ্বাসের লোকদের প্রভাবিত করে। পবিত্র গ্রন্থে থাকা পাঠগুলি সর্বশক্তিমানের রহমতের জন্য আহ্বান করে এবং এতে একজন ভুক্তভোগী মুসলমানের একটি নির্দিষ্ট অনুরোধ রয়েছে। আপনি যদি হৃদয় থেকে পবিত্র গ্রন্থগুলি পড়েন তবে আপনি ক্ষতি এবং খারাপ চোখ থেকে নিজেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন। তারপরে দুষ্ট চোখ এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে প্রার্থনা সর্বশক্তিমানের কাছে পৌঁছাবে এবং একটি নিরাময় প্রভাব দেবে।

আল্লাহ যা আদেশ করেন

আরব বিশ্বাসে, খ্রিস্টান ধর্মের মতো, এটি বিশ্বাস করা হয় যে সবকিছুই ঈশ্বরের কাছ থেকে আসে এবং আল্লাহ তাঁর অনুমতি ছাড়া একজন মুসলমানের মাথা থেকে একটি চুলও পড়তে দেবেন না। একজন মুমিনের জীবনে যা কিছু ঘটে তা কেবল সর্বশক্তিমানের ইচ্ছা হিসাবে বিবেচনা করা উচিত এবং একজনকে সর্বদা কৃত পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত। শুধুমাত্র কোরানে এমন প্রার্থনা রয়েছে যা আপনাকে ঈশ্বরের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়। মুসলমানদের প্রাচীন পবিত্র গ্রন্থ বলে:

আমাকে কল করুন এবং আমি আপনার জন্য উত্তর দেব।

এর অর্থ হ'ল একজন বিশ্বাসী যতবার সূরাগুলি পড়ে এবং সর্বশক্তিমানের কাছে সাহায্যের জন্য জিজ্ঞাসা করে, তত বেশি সে ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখ থেকে মুক্তি পাওয়ার সুযোগ পাবে।

অনুরোধটি পূরণ করার জন্য, খারাপ চোখ এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে দুআ অবশ্যই নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে উচ্চারণ করতে হবে। তারা পড়া হয়:

• নামাজ কখন হবে?
• আযান ও ইকামতের মাঝে;
• জমজমের পানি পান করার সময়;
• সূর্যোদয়ের আগে;
• সূর্যাস্তের পর

মন্দ চোখ এবং জাদুবিদ্যার বিরুদ্ধে প্রার্থনা এই সময়ে বিশেষভাবে ভাল সাহায্য করে, কারণ এই সময়ে সর্বশক্তিমান তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন যারা প্রয়োজন এবং জিজ্ঞাসা করে এবং প্রত্যেকের সাহায্যে আসে।

আপনি শুধুমাত্র একটি ভাল কাজের জন্য জিজ্ঞাসা করতে হবে! একটি শিশু বা নিজেকে দুর্ভাগ্য থেকে বাঁচানো সম্ভব যদি আপনি বিশ্বাস করেন যে পরিবারে খারাপ নজর এবং ক্ষতি থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে সম্বোধন করা প্রার্থনা সত্যিই সাহায্য করবে।

কীভাবে বুঝবেন যে আপনাকে সুরক্ষামূলক সূরা পড়তে হবে

ইসলামে দুর্নীতি শনাক্ত করা খুবই সহজ যদি আপনি আপনার বিশ্লেষণ করতে জানেন অভ্যন্তরীণ অবস্থা. প্রায়শই একজন বিশ্বাসী লক্ষ্য করেন যে তিনি অবর্ণনীয় স্বাস্থ্য সমস্যা শুরু করেন, অভিযোগ করেন যে জীবনের সবকিছু খুব খারাপভাবে চলে গেছে, তার প্রতিষ্ঠিত জীবন ধ্বংস এবং অবনতি হচ্ছে। একটি মসৃণ বা নষ্ট ব্যক্তি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি প্রদর্শন করে:

• ক্লান্ত ও উদাসীন বোধ করা।
• দীর্ঘ ঘুমের পরে, আপনি শক্তি এবং প্রাণশক্তির অভাব অনুভব করেন।
• অলসতা এবং দুর্বলতা আছে।
• বিষণ্ণতা এবং দুঃখের একটি অবর্ণনীয় অনুভূতি প্রদর্শিত হয়।
• পবিত্র গ্রন্থ পাঠের সাথে হাই তোলা হয়।
• মুখ থেকে ভয়ানক দুর্গন্ধ বের হচ্ছে।

যদি এমন অনুভূতি হয় যে একটি শিশু বা আপনি একটি দুষ্ট দৃষ্টি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন, তাহলে আপনি ক্ষতির বিরুদ্ধে একটি দুআ পড়ে বা শোনার মাধ্যমে এবং জিনদের তাড়ানোর জন্য দুষ্ট দৃষ্টির দ্বারা পরিস্থিতি উপশম করতে পারেন।

কিভাবে সঠিকভাবে পাঠ্য পড়তে হয়

আপনি কোরান পড়ার মাধ্যমে একটি এলিয়েন প্রোগ্রামের নেতিবাচক প্রভাব থেকে পুনরুদ্ধার করতে পারেন। এতে মন্দ চোখ এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে অনেকগুলি বিভিন্ন দোয়া রয়েছে যা জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে সহায়তা করে।

মুসলিম প্রার্থনাআরবী বা অন্য ভাষায় ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে - একটি খুব শক্তিশালী প্রতিকার যখন ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখ প্ররোচিত হয়।

কুদৃষ্টি এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে কুরআনের সূরা পড়ার জন্য নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয়তাগুলি প্রযোজ্য:

• সাহায্যের জন্য আল্লাহকে ডাকার সময় যাদুকর বস্তু ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই।
• নির্জন স্থানে সম্পূর্ণ নীরবে প্রার্থনা করা উচিত।
• মরুভূমিকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী সূরা পড়ার আদর্শ স্থান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
• আচারের আগে, আপনার যোগাযোগের মাধ্যমগুলি বন্ধ করা উচিত, কলটি বন্ধ করা উচিত প্রবেশদ্বার দরজাযাতে মন্দ চোখ এবং ক্ষতি থেকে পরিষ্কারের জন্য কোরান থেকে একটি সূরা পড়ার সময়, কিছুই ঈশ্বরের সাথে যোগাযোগকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে না।
• সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য, সূরাটি পড়তে হবে মাতৃভাষামুসলিম
• সমস্ত লাইন সঠিকভাবে উচ্চারণ করা আবশ্যক।

পাঠ্যটি সুন্দর শোনার জন্য এবং উচ্চারণে কোনও ত্রুটি না হওয়ার জন্য, আপনাকে প্রথমে একটি সুন্দর পারফরম্যান্সে সূরাগুলি শুনতে হবে এবং পাঠ্যটি অনুসরণ করতে হবে, এটি মুখস্থ করতে হবে। যখন সূরাটির পাঠ্যটি স্মরণ করা হয়, তখন দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী দুআ স্বাধীনভাবে উচ্চারণ করা যেতে পারে।

• আপনাকে প্রার্থনার লাইনগুলি মুখস্ত করতে হবে।
• মুখস্থ করার জন্য দুআটি একটি লাইনবিহীন ফাঁকা কাগজে লিখতে হবে।
• এই পাতাগুলি আপনার সাথে রাখা উচিত।
• যা লেখা আছে তা পড়ুন এবং প্রয়োজনে লাইনগুলো বলুন।

সকালে নামাজের সময়, আপনাকে অবশ্যই 121 বার নিম্নলিখিত লাইনগুলি পড়তে হবে:

"সালাওয়াত" শব্দটি অবশ্যই পরবর্তী পাঠের পরে উচ্চারণ করতে হবে, এটি প্রার্থনা বন্ধ করার চাবি হিসাবে ব্যবহার করে।

এই শর্তগুলি পূরণ হলেই আপনি সূরা এবং দুআ থেকে একটি শক্তিশালী প্রভাবের উপর নির্ভর করতে পারেন। নিজেকে নেতিবাচকতা থেকে মুক্ত করতে এবং ক্ষতি এবং অসুস্থতা দূর করতে, বিশ্বাসীকে অবশ্যই তার চারপাশের লোকদের সাহায্য ছাড়াই সূরাগুলি পড়তে হবে। কালো যাদুতে আক্রান্ত একজন ব্যক্তি যদি খুব খারাপ বোধ করেন এবং তিনি নিজেই সেই মন্দকে মোকাবেলা করতে না পারেন, তাহলে তার উপর মন্দ চোখ এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে কোরানের সূরাগুলি পড়া যেতে পারে। কাছের মানুষ. তিরস্কার করার পরে, আপনি মসৃণ ব্যক্তির মুখের উপর গাট্টা প্রয়োজন যাতে মন্দ আত্মাতাকে একা ছেড়ে

নেতিবাচকতার চিকিত্সার জন্য কোন সূরাগুলি বেছে নেওয়া হয়?

সূরাগুলির সাহায্যে পরিষ্কার করার অনুশীলন, যা আপনাকে নিজেকে দুর্নীতি থেকে মুক্ত করতে এবং আপনার ঘরকে পরিষ্কার করতে দেয়, মন্দ থেকে রক্ষা করে এমন দুআগুলির ব্যবহার প্রয়োজন। ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত সূরাগুলি সবচেয়ে কার্যকর হিসাবে বিবেচিত হয়:

• আল ফাতিহা হল কোরানের প্রথম সূরা, যেখানে ৭টি আয়াত লেখা আছে যা ক্ষতি এবং মন্দ চোখের বিরুদ্ধে সাহায্য করে।
• আল ইখলাস, 4 আয়াত সহ কুরআনের 112 তম সূরা।
• আল ফালিয়াক, কুরআনের 113 তম সূরা, যাতে 5 টি আয়াত রয়েছে।

জাদুবিদ্যা এবং ক্ষতি এবং শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্কদের খারাপ নজরের বিরুদ্ধে সূরাগুলি ছোট এবং সাধারণ। চিকিত্সার প্রয়োজন হলে এগুলি সহজেই মনে রাখা যায় এবং হৃদয় দিয়ে আবৃত্তি করা যায়।

সূরা কলিয়াম থেকে কুরআনের আয়াতগুলি মুহাম্মদের কাছে সুরক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। দুষ্ট লোকেরা তার ক্ষতি করতে চেয়েছিল, এবং তারা জাদুকরের কাছে একটি আবেদন নিয়ে এসেছিল, যে কারও উপর খারাপ নজর রাখতে পারে যাতে সে ক্ষতি করতে পারে। মুহাম্মদকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য, আল্লাহ তাকে 51-52 আয়াত পাঠিয়েছিলেন, যার উদ্দেশ্য ছিল:

• মন্দ চোখের প্রভাব দূর করুন;
• নেতিবাচক প্রোগ্রামিং অপসারণ;
• শরীর এবং আত্মা পরিষ্কার করা সঞ্চালন.

কোরানের এই আয়াতগুলো দুর্নীতিতে ভুগছেন এমন সব মুসলমানদের সাহায্য করে। তারা ঐতিহ্যগতভাবে সর্বদা ব্যবহার করা হয়েছে, এবং তারা প্রত্যেককে সাহায্য করেছিল যারা আল্লাহর সামনে খাঁটি ছিল।

শক্তিশালী প্রার্থনা

ইসলাম ধর্মের জাদুবিদ্যার সমস্ত আচারের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে। সাধারণত, প্রার্থনা পাঠের সাহায্যে ক্ষতি চলে যায় এবং ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে সাহায্যকারী যাদুকরী মন্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। ইসলামিক রাষ্ট্রের ধর্মে, মন্দ চোখ থেকে নিরাময়ের প্রক্রিয়া খ্রিস্টান বিশ্বাস থেকে পৃথক। ইসলামে, শক্তি সুরক্ষার জন্য তারা আক্ষরিক অর্থে কেবল পবিত্র গ্রন্থে যা লেখা আছে তা ব্যবহার করে। নেতিবাচক প্রভাব দূর করার জন্য, শুধু সূরা পড়া হয় না, ছোট প্রার্থনাও করা হয়। এই যেমন বিবৃতি হতে পারে:

আল্লাহ এক এবং চিরন্তন। তিনি জন্ম দিতেন না, আমিও জন্মাতাম না। তার সমকক্ষ কেউ নেই।

মুসলমানরা প্রায়শই শক্তি সুরক্ষার জন্য নিম্নলিখিত শব্দগুলি ব্যবহার করে:

আমি প্রভুর কাছে ভোরের জন্য প্রার্থনা করি, যথা, তাঁর দ্বারা সৃষ্ট মন্দ শক্তি থেকে মুক্তি, সেইসাথে অন্ধকার থেকে নেমে আসা মন্দ থেকে। আমি যাদুকর এবং দুষ্ট হিংসুক লোকদের থেকে সুরক্ষা চাই, এমন সময়ে যখন তার মধ্যে হিংসা পাকাপোক্ত হয়।

সুরক্ষার জন্য কোন দোয়া পড়া উত্তম? প্রয়োজনে উভয় প্রার্থনাই বলা উচিত এবং জ্বিন থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত এটি করা উচিত। মসৃণ ব্যক্তির আত্মীয়রা রাতে তার সাথে এই দোয়াগুলি পাঠ করবে।

এই প্রার্থনা লাইন দ্বারা সুরক্ষিত একটি ঘরকে জাদুবিদ্যা প্রভাবিত করতে পারে না। যদি একটি পরিবারে সমস্ত সদস্য তাদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলি সম্পাদন করে ধর্মীয় আচার, তাহলে মুসলিম এগ্রেগরের শক্তি অতিরিক্ত ষড়যন্ত্র না পড়ে দ্রুত ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে। প্রার্থনা শেষ হয়ে গেলে, সকালে আপনাকে নিম্নলিখিত লাইনগুলি 121 বার বলতে হবে:

তুমি ছাড়া কোন উপাস্য নেই, তুমিই পবিত্র! নিশ্চয়ই আমি ছিলাম অত্যাচারীদের একজন।

এবং এটি দিনের বেলায় নেতিবাচক সংযুক্তিগুলির উত্থান রোধ করতে সহায়তা করবে।

ক্ষয়ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখ থেকে আয়াত এবং সূরা গভীরভাবে ধার্মিকদের জন্য সুরক্ষার একটি কার্যকর উপায়।

কিভাবে নিজেকে খারাপ নজর থেকে রক্ষা করবেন

মন্দ চোখ এবং ক্ষতি অস্বীকার করা যাবে না; শরীরের উপর একটি যাদুকরী প্রভাব আছে, এবং এটি গির্জা, চিকিৎসা কর্মী, মনোবিজ্ঞান এবং দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। ঐতিহ্যগত নিরাময়কারী. আপনার উপর অশুভ দৃষ্টি বা ক্ষতি রোধ করতে, আপনাকে অবশ্যই আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। বিপদের ক্ষেত্রে, আপনি সর্বশক্তিমানকে উচ্চস্বরে এই লাইনগুলি পড়তে হবে:

আল্লাহ তায়ালা বরকতময় করুন।

নিজেকে মন্দের নির্গমনকারী না হওয়ার জন্য, একজন ব্যক্তি যেখানে কেবল হিংসা অনুভব করেন এবং যেখানে একটি মন্দ চোখ রয়েছে তা পার্থক্যটি দেখতে হবে। ঈর্ষা মানে:

• একজন ব্যক্তির প্রতি ঘৃণ্য চিন্তাভাবনা বোঝা;
• সমস্ত আশীর্বাদ অদৃশ্য যে কামনা;
• একজন ব্যক্তির ক্ষতি করার ইচ্ছা।

খারাপ চোখ নেতিবাচক বা এমনকি ইতিবাচক আবেগের ফলাফল যা মানুষ অনুভব করে। জীবনে এমন পরিস্থিতি রয়েছে যখন একজন মা, খারাপ চোখ বা ক্ষতি করতে চান না, তার সন্তান বা আত্মীয়ের শিশুর দিকে তাকানোর সময় এটি করেন। কিছু মানুষ আছে যারা অজান্তে প্রিয়জনকে ক্ষতি করতে পারে। মহিলা প্রতিনিধিরা এই ঘটনার জন্য বিশেষভাবে সংবেদনশীল। মুসলিম মহিলাদের প্রায়ই খারাপ নজর থাকে। তাদের এই জন্য কোরান ব্যবহার করে প্রার্থনার লাইন পড়তে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তাদের থেকে নির্গত শক্তি বিশেষ করে নেতিবাচক আবেগ থেকে পরিষ্কার হয়।

একটি শিশুর জন্য প্রতিরক্ষামূলক দুআ

শিশুদের জন্য খারাপ দৃষ্টি এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে দুআ পড়ার জন্য মুসলমানদের বিশেষ নিয়ম নেই। যে কোন সময় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সূরা পড়া যাবে। যদি শিশুটি দুর্বলতায় ভুগছে, অস্থিরতার লক্ষণ রয়েছে, তবে আপনাকে তার জন্য দুআ পড়তে হবে। প্রাচ্যের ধর্মে, এটি বিশ্বাস করা হয় যে প্রতিটি শিশু একজন দেবদূত এবং কোনও খারাপ নজরকে ভয় পায় না। অতএব, শিশুর কিছু ঘটলে, দোষ তার বাবা-মায়ের উপর পড়ে।

প্রাচ্যের ধর্মে, অনেকে বিশ্বাস করে যে পিতামাতার সমস্ত নেতিবাচক কর্ম তাদের সন্তানদের মধ্যে প্রতিফলিত হয়। এই কারণেই একজন মহিলাকে সন্তান ধারণের সময় নেতিবাচক কাজ করা থেকে নিষেধ করা হয়েছে। ভুলবশত কোনো খারাপ কাজ করলে পিতামাতাকে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। আত্মীয়রা ক্ষমা করে দিলে শিশু সুস্থ হয়ে উঠবে। ক্ষতি এবং খারাপ নজরের বিরুদ্ধে মা এবং বাবা একসাথে সূরা পড়া উচিত। শিশুর খুব কষ্ট হলে মধ্যরাতে পড়া শুরু করুন এবং সূর্যোদয়ের সময় বন্ধ করুন।

আপনার পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি রোধ করতে, আপনাকে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখতে হবে, নামাজ পড়তে হবে এবং নামাজের মাধ্যমে সর্বশক্তিমানের সাথে কথোপকথন পরিচালনা করতে হবে। যারা ধার্মিক জীবনধারার নেতৃত্ব দেয় তারা নেতিবাচক সংযুক্তি থেকে ভয় পায় না। ঈশ্বর প্রত্যেককে রক্ষা করেন যারা তাকে তা করতে বলে। মসৃণ ব্যক্তি অযু করলে বদ নজরের প্রভাব দূর হয়। নামাজ পড়ার পর, একজন মায়ের উচিত তার সন্তানকে পানি দিয়ে তার অবস্থা উপশম করার জন্য ধৌত করা।

একটি শিশু বা প্রাপ্তবয়স্কদের শুদ্ধ করার জন্য জাদুবিদ্যা এবং দুষ্ট দৃষ্টির বিরুদ্ধে দুআ দিনে 2 বার, ভোরের আগে এবং সূর্যাস্তের পরে সন্ধ্যায় পড়তে হবে। কোরানের প্রতিটি আয়াত তিনবার পড়া হয়।

যদি আল্লাহ আপনার অনুরোধের প্রতি বধির থাকেন তবে এর অর্থ হল কিছু আপনার সাথে হস্তক্ষেপ করছে এবং আপনার প্রার্থনা থেকে সর্বশক্তিমানের মনোযোগ বিভ্রান্ত করার জন্য সবকিছু করছে। শুধুমাত্র জিনিস, নিম্ন শক্তির প্রতিনিধিরা এটি করতে পারে। যদি ক্রমাগত ক্ষতির লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়, এবং সূরা পড়া এবং শক্তিশালী প্রার্থনাকোন সুবিধা বয়ে আনে না, যার মানে আপনাকে একজন শক্তিশালী জাদুকরের কাছে যেতে হবে যাতে তিনি আপনাকে সেই সংযুক্তিগুলি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারেন যা আপনার জীবনে সমস্যা নিয়ে এসেছে। সাইটে নির্দেশিত ঠিকানায় যোগাযোগ করুন এবং আপনি প্রয়োজনীয় জাদু সাহায্য এবং সুরক্ষা পাবেন।

এই নিবন্ধটি রয়েছে: শত্রুদের কাছ থেকে শক্তিশালী মুসলিম প্রার্থনা - বিশ্বের সমস্ত কোণ থেকে নেওয়া তথ্য, ইলেকট্রনিক নেটওয়ার্ক এবং আধ্যাত্মিক মানুষ।

ক্ষতি এবং খারাপ চোখ অপসারণের জন্য মুসলিম আচার

খারাপ চোখ এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে কার্যকর মুসলিম প্রার্থনা মুসলিম, অর্থোডক্স খ্রিস্টান এবং নাস্তিকদের সাহায্য করে। এটা জরুরী নয় যে দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে মুসলিম প্রার্থনা শুধুমাত্র বিশ্বাসীদের উপর কাজ করে। শক্তিশালী যাদু পাঠ্য যে কেউ সাহায্য চায় তাকে সাহায্য করতে পারে। কিভাবে একটি মুসলিম পদ্ধতিতে বাড়িতে নিজের থেকে খারাপ চোখ এবং ক্ষতি অপসারণ এবং প্রাচীন যাদু ব্যবহার করার পরিণতি ভয় পাবেন না?

মুসলিম জাদু

খারাপ চোখের বিরুদ্ধে মুসলিম প্রার্থনা মূল ভাষায় বা অনুবাদে পড়া হয়। সূরার উচ্চারণ যত বেশি সঠিক হবে, তত দ্রুত আপনি নেতিবাচক থেকে মুক্তি পেতে সক্ষম হবেন। যে কেউ অন্য ব্যক্তির (যারা মন্দ নজর এনেছে) এই জাতীয় ক্ষতি করার সাহস করেছে তারা যা প্রাপ্য তা পাবে। মুসলিম পদ্ধতিতে কালো ক্ষতি অপসারণ জটিল, এবং হিংসা এবং ক্রোধ থেকে নেতিবাচকতা গ্রাহকের কাছে ফিরে আসে। আচারের পরে রাখা সুরক্ষা যে কোনও শত্রুকে ক্ষতি করতে পারে।

আরবি জাদু হিংসা, ক্রোধ, অপ্রত্যাশিত সমস্ত প্রকাশ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে অনেকক্ষণ ধরেঅনুভূতি নেতিবাচকতা অপসারণ সঠিক সময়ে সঞ্চালিত হয় (অশুভ ঘটানো অনেক সহজ, কিন্তু কোন সময় খারাপ চোখের বিরুদ্ধে যাওয়া সম্ভব হবে না)। প্রাচীন আচারগুলি সেই দিনগুলিতে সঞ্চালিত হতে পারে যখন চাঁদ অস্তমিত হয়। স্বর্গীয় শরীর ঈর্ষার বিরুদ্ধে, দুর্ভাগ্যবানরা একজন ব্যক্তির কাছে যে নেতিবাচকতা পাঠিয়েছে তার বিরুদ্ধে সাহায্য করবে। যে কেউ সময় এবং প্রচেষ্টা ব্যয় করতে ইচ্ছুক (ক্ষতি অপসারণ এবং সুরক্ষা অনেক সময় নেয়) যে কোনও নেতিবাচক প্রোগ্রামকে ধ্বংস করতে সক্ষম হবে।

কিভাবে বদ নজর দূর করবেন

আয়াত ও সূরা মৃত্যুর ক্ষতি দূর করতে পারে। আয়াতগুলি পবিত্র ধর্মগ্রন্থের পাঠ্যের ছোট ছোট টুকরো, যা প্ররোচিত দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তির জন্য প্রকৃত পরিত্রাণ। বেশিরভাগ শক্তিশালী আয়াতইচ্ছা পূরণে সাহায্য করতে পারে, তবে আয়াত (কোরানের শব্দে) শয়তানকে তাড়িয়ে দেয়। সবচেয়ে শক্তিশালী সূরা পড়া একজন সাধারণ ষড়যন্ত্রকারীর জন্য একটি দুর্দান্ত পরীক্ষা। অদৃশ্য চাঁদে যে সূরা পাঠ করা যায় তা আপনাকে শয়তান থেকে রক্ষা করে:

• শয়তান থেকে সাবাব;
• দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে সবচেয়ে শক্তিশালী সূরা (অনুবাদিত সংস্করণ);
• সবচেয়ে নির্ভুল আয়াত যা মূল শব্দে পড়তে হবে।

একজন ব্যক্তির পক্ষে কথায় প্রকাশ করা গুরুত্বপূর্ণ যা সে এত সাবধানে লুকায়। সাহায্যের জন্য একটি আহ্বান যা পবিত্র ধর্মগ্রন্থের শব্দে পড়া যেতে পারে। একটি সাধারণ সূরা দিয়ে, ষড়যন্ত্রকারী ঈশ্বরকে সম্বোধন করে, সেই পবিত্র সারমর্ম যা তিনি আশা ও হতাশা ভরা শব্দ দিয়ে সম্মান করেন। স্মৃতি থেকে সূরা বা আয়াত পড়তে হবে। কোনো অবস্থাতেই কাগজের টুকরো থেকে পবিত্র ধর্মগ্রন্থের পাঠ্য পড়া উচিত নয়।

কিভাবে একটি নেতিবাচক প্রোগ্রামের বিরুদ্ধে একটি ষড়যন্ত্র কাজ করে?

একটি মুসলিম উপায়ে অভিশাপ একটি শক্তিশালী নেতিবাচক কর্মসূচী চালু করা হয়. এই ধরনের নেতিবাচকতা পরিত্রাণ পেতে অনেক সময় লাগে। লোকেরা বলে যে তারা যদি মুসলমানদের মতে কোনও ব্যক্তির কাছে শয়তান নিয়ে আসে তবে মুসলমানদের মতে তারা শয়তানকে সরিয়ে দেয়। কালো জাদুতে নিহিত অভিশাপগুলো মুসলিম ফ্যাশনে ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যায়। একটি ছোট দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য, আপনি একই সাথে ধূপ দিয়ে আপনার ঘরকে ধোঁয়া দেওয়ার সময় সুর শুনতে পারেন।

সূরা সহ একটি অডিও বই বা কোরানের মূল বই আপনাকে ঘরে থাকা সমস্ত কিছু থেকে পরিত্রাণ পেতে দেয়, তবে এতে থাকার কোনও অধিকার ছিল না। একজন মুসলমানের জন্য পবিত্র গ্রন্থ একটি মানচিত্র এবং একটি রাস্তা। এমনকি একজন মুসলিম যে তার নিজের বিশ্বাসকে সম্মান করে সেও কোরান ভালোভাবে অধ্যয়ন করতে পারে না এবং জাদুবিদ্যার জন্য এই ধরনের ত্যাগ স্বীকার করা মোটেও প্রয়োজনীয় নয়। লবণ এবং সাধারণ জল প্রাপ্তবয়স্ক বা নবজাতকের (মুসলিম বা অর্থোডক্স) ঘর এবং শক্তিকে অন্য কারও অন্ধকার জাদুবিদ্যা থেকে পরিষ্কার করতে সহায়তা করবে। শক্তিশালী সুরক্ষা সহ একটি তাবিজের মাধ্যমে শক্তির পরিশোধন অনেক দ্রুত হবে।

ক্ষতি থেকে মুক্তি পেতে দীর্ঘ সময় লাগে

মন্দ চোখের বিরুদ্ধে সর্বজনীন বানান

মুসলিম জাদু ইচ্ছা পূরণের জন্য, সৌভাগ্যের জন্য এবং ঘর পরিষ্কার করার জন্য দরকারী। ক্ষতি মোকাবেলা করার অ-মানক পদ্ধতি এমনকি নতুনদের সাহায্য করে। একজন মুসলিম বা স্লাভও কোরানের পাঠ্যের মাধ্যমে খারাপ দৃষ্টি নির্ধারণ করতে পারে। সূরার উপর ভিত্তি করে বাচ্চাদের পরিষ্কার করা (ভয় থেকে, আত্মা থেকে সুরক্ষা) বা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মানসিক শক্তি জাদু চিকিৎসার সবচেয়ে সহজ এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি।

আচারের জন্য কি দরকার

ইসলাম এবং জাদু জগত, যা ষড়যন্ত্রের জন্য প্রার্থনার শব্দ ব্যবহার করে, বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় না। ঘরোয়া আচার-অনুষ্ঠানের জটিলতা সম্পর্কে আপনি একজন বিশ্বাসীর কাছ থেকে শুনতে পারবেন না যার ঈশ্বর হলেন আল্লাহ। কোরানের পাতায় কিভাবে আচার-অনুষ্ঠান করতে হয় সে বিষয়ে কোন নির্দেশনা নেই, তবে পরিষ্কার করার পাঠ্য রয়েছে সহজ প্রার্থনা. মন্দ চোখ দূর করতে এবং ভবিষ্যতের সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করার জন্য শিশুদের (নিরাময়ের প্রার্থনা) সূরাগুলি পাঠ করা হয়:

“আমি আল্লাহর নিখুঁত বাণীর সাহায্যে শয়তান, যে কোনো এবং সমস্ত বিষাক্ত প্রাণী, মন্দ চোখ থেকে রক্ষা চাই। ঈশ্বর আমাকে সাহায্য করবেন, আপনি এবং আপনার আত্মা আমার জন্য একটি নতুন পথ খুলে দেবেন।” এছাড়া সূরা মুমিনুন পাঠ করা হয়।

কোরানের পৃষ্ঠাগুলিতে এমন একটি দোয়া রয়েছে যা ক্ষতি দূর করবে এবং শিশুদের এবং প্রাপ্তবয়স্কদের সাহায্য করবে। শিশুদের জন্য আচার-অনুষ্ঠান করা যাবে না, তাই শুধুমাত্র সন্তানের বাবা-মাই দুষ্ট দৃষ্টি দূর করতে সক্ষম হবেন। যদি সম্ভব হয়, আপনার উচিত কোরান থেকে পাঠ্যটি মুখস্ত করা, কারণ আপনি যাকে সাহায্য চান তার প্রতি শ্রদ্ধার উপর ভিত্তি করে ইসলাম। দুর্নীতির বিরুদ্ধে মুসলিম প্রার্থনা গভীর রাতে সম্পূর্ণ নির্জনে পড়া হয়। মুসলিম পদ্ধতিতে ক্ষতি থেকে মন্দ চোখ থেকে পরিষ্কার করা সারা মাস জুড়ে প্রতিদিন পুনরাবৃত্তি হয়।

মোমবাতির ক্ষতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

ক্ষতি অপসারণ করতে আপনার সাহায্যের জন্য একটি আবেদন প্রয়োজন। একজন পুরুষ বা মহিলা তার জীবন, বাড়ি পরিষ্কার করার এবং অপ্রয়োজনীয় সবকিছু (দুষ্ট চোখ বা ক্ষতি) অপসারণের অনুরোধের সাথে উচ্চ ক্ষমতার দিকে ফিরে যায়। ষড়যন্ত্রকারীকে তার নিজের ভাগ্য বাঁচানোর জন্য তার ক্ষমতায় সবকিছু করতে হবে, এবং অন্য লোকেদের ঘাড়ে বসতে হবে না। একটি প্রাচীন শক্তি ক্ষতি বা একটি পুরানো মন্দ চোখ অপসারণ করতে সাহায্য করবে, এবং আপনাকে আপনার নিজের আত্মার সাথে এই সাহায্যের জন্য অর্থ প্রদান করতে হবে না।

আচার পালন করা

আচারের জন্য আপনার এক টুকরো সীসা এবং 7 টি মোমবাতি লাগবে। আলোকিত মোমবাতিগুলি মন্দ চোখের শিকারকে পবিত্র করা উচিত। সীসা রোগীর মাথার উপর দিয়ে ঠিক 7 বার দিতে হবে এবং এল ফাতিহ শব্দগুলি বলতে হবে:

"বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামীন আর-রাহমানির রাহিম।"

সীসা উপর একটি বানান নিক্ষেপ করার পরে, আপনি সাত বার থুতু প্রয়োজন. ব্যবহৃত বৈশিষ্ট্য পুরানো লিনেন এবং লুকানো আবৃত করা উচিত. 7 দিন পর সীসা গলতে হবে। এমনকি সবচেয়ে শক্তিশালী দুষ্ট চোখও শীঘ্রই চলে যাবে।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিশেষ সাবাব

একজন মুসলিম জানেন যে দোলনা থেকে সূরা এবং সাবাবগুলি কী, তবে একজন স্লাভের নেতিবাচকতা দূর করার জন্য একটি শক্তিশালী কৌশলের সাথে পরিচিত হওয়া উচিত। নেতিবাচকতা দূর করতে সাহায্য করে এমন সূরাগুলি বোঝা খুব কঠিন। প্রার্থনা আপনাকে নিজেকে মুক্ত করতে এবং আবার জীবন শুরু করতে দেয়। ক্ষতি, যারা ভাগ্যের চিহ্নে বিশ্বাস করেন তাদের জন্য, কেবল একটি ইঙ্গিত: "এখন নিজেকে রক্ষা করার, নিজের যত্ন নেওয়ার সময়।" সূরাগুলি ভবিষ্যতে একজন পুরুষ বা মহিলা কীভাবে বাস করবে তা নির্ধারণ করে না, তারা কাউকে নিজেকে খুঁজে পেতে দেয় না, তারা শুধুমাত্র একজনকে তাদের নিজস্ব বিবেচনার ভিত্তিতে জীবন গড়তে দেয়।

বাড়িতে, কোরানের শব্দগুলি শিখতে অনেক সময় লাগে (তাদের অবশ্যই জিহ্বায় বসতে হবে)। আপনি যদি নিজে থেকে শব্দ শিখতে চান, তাহলে ভিজ্যুয়াল ভিডিও নির্দেশাবলী কাজে আসবে। বাড়িতে ভুল করার ভয় পাওয়ার দরকার নেই, কারণ উচ্চ ক্ষমতার দিকে ঝুঁকলে ক্ষতি হবে না। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সূরা নিজের জন্য, প্রিয়জন এবং প্রিয়জনের জন্য পড়া হয়।

আচার পালন করা

কাগজে লেখা সূরাগুলো সাবাবে পরিণত হয়। এটি কেবল কোরান থেকে পুনরুত্পাদিত একটি পাঠ নয়, একটি বিশেষ বানান যা একটি ধন-সম্পদ হিসাবে রাখা উচিত। সাবাবকে একটি নেতিবাচক প্রোগ্রাম থেকে বাঁচায় (এটি একজন ব্যক্তির জীবন, তার সম্পর্ক এবং ভাগ্য ধ্বংস করতে পারে)। প্রার্থনা বিশ্বাস অনুসারে সবকিছুকে পুরস্কৃত করে; যদি একজন ব্যক্তি মনে করে, "আমি ক্ষতি দূর করব এবং ভুলে যাব," তাহলে ঈশ্বরের দিকে ফিরে একজন পুরুষ বা মহিলা যা চায় তা দেয় না।

সূরাগুলি আপনাকে আপনার নিজের ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পেতে দেয়, তবে একটি অর্থহীন আক্ষরিক "ব্যবহৃত" শব্দগুচ্ছ সময়ের অপচয় মাত্র। সাবাবকে বুঝতে হবে এবং এটি ক্ষতি থেকে মুক্তি পাওয়ার আচারের পুরো প্রস্তুতি।

কিভাবে সাবাব বানান

কোরানের পাঠ্যের একটি বিশেষ অংশ দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে কাজ করার জন্য, আপনাকে অবশ্যই বেশ কয়েকটি নিয়ম অনুসরণ করতে হবে (বাড়িতে কীভাবে আচারগুলি করা হয়):

1. সাবাব শুধু কুরআন থেকে লেখা যায়। দুআ হাদিস থেকে নেওয়া হয়েছে। একটি আয়াত বা একটি সঠিকভাবে নির্বাচিত দুআ ছাড়া খারাপ দৃষ্টি অপসারণ করা সম্ভব হবে না।
2. কালো কলম দিয়ে সাদা কাগজে সাবাব লেখা।
3. প্রতিটি লিখিত বাক্যাংশ, সাবাব যে ভাষায় লেখা হোক না কেন, ষড়যন্ত্রকারীর কাছে বোধগম্য হতে হবে।
4. সাবাব ষড়যন্ত্রকারীর বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে।
5. টেক্সট যা খারাপ চোখের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেতে পারে: “কুলহু ইন আল্লাহু আহাদ। আল্লাহু সামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুন আল্লাহু, কুফুওয়ান আহাদ।"

সাবাব যখন রেকর্ড করছে, তখন ষড়যন্ত্রকারী মনে মনে ভাবে “আমি দুষ্ট চোখ সরিয়ে দেব, কারণ আমি একটি ভালের যোগ্য, সুখী জীবন" লেখাটি কাগজে লেখার পর ঘরে লুকিয়ে রাখতে হবে। আন্তরিক হৃদয় দিয়ে লেখা শব্দগুলি ঘরকে নেতিবাচকতা থেকে রক্ষা করবে এবং শত্রুদের যে কোনও আক্রমণ প্রতিহত করবে।

আগে সহজ আচারসাবাব তৈরির জন্য, ঘরের একটি সম্পূর্ণ উদ্যমী পরিষ্কার করা প্রয়োজন। বাড়ির সমস্ত আসবাবপত্র এবং মেঝে লবণ এবং জলের ঘনীভূত দ্রবণ দিয়ে মুছে ফেলা হয়। আপনি যদি প্রাচীন যাদুতে বিশ্বাস করেন তবে মুসলিম উপায়ে ক্ষতি থেকে খারাপ চোখ থেকে পরিষ্কার করা সমস্যা ছাড়াই ঘটবে।

শত্রু, হিংসা ও নিপীড়ন থেকে রক্ষার জন্য দুআ

1. প্রতিদিন 100 বার পড়ুন:

লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লা

"আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি বা শক্তি নেই"

2. আপনার শত্রুর পরিকল্পনা এবং কুৎসা ধ্বংস করতে, 3 দিন ধরে প্রতিদিন 500 বার নিম্নলিখিত দুআটি পড়ুন:

ইয়া মুযিল্লা কুল্লি জাব্বারিন আনিদ বি কাখরিন আজিমিন ওয়া সুলতানী

"ওহ, যিনি প্রত্যেক হঠকারী অত্যাচারীকে তাঁর মহান ক্ষমতা ও কর্তৃত্বে অপমানিত করেন!"

3. ইমাম আলী (আ.) বলেছেন: "যদি কোন নির্যাতিত ব্যক্তি দুই রাকাত নামাজ পড়ে, এবং তারপর সূরা "মাস" এর 10 তম আয়াতটি 100 বার পাঠ করে, আল্লাহ তার থেকে অত্যাচারীর অনিষ্ট দূর করবেন:

রাব্বি ইন্নি মাগলুবুন ফ্যান্টাসির

"হে প্রভু, আমি পরাজিত - সাহায্য করুন!"

4. ইমাম সাদিক (আ.) বলেছেন: “যদি একজন হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি দুই রাকাত নামাজ পড়ে এবং তারপর সেজদা করে এবং এক নিঃশ্বাসে বলে (অর্থাৎ, যথেষ্ট শ্বাস না হওয়া পর্যন্ত পুনরাবৃত্তি করে):

ইয়া রাব্বাহু ইয়া রাব্বাহু।

হে প্রভু! হে প্রভু.

এবং তারপর তিনি সূরা "তারকা" এর 50-54 আয়াত পাঠ করেন, আল্লাহ চাইলে তাকে অত্যাচার থেকে মুক্তি দেবেন। এই আয়াতগুলি হল:

ওয়া আন্নাহু আহলাকা আদানিল উউল্যা

ওয়া সামুদা ফা মা আবকা

ওয়া কাউমা নুউহিন মিন কাবু

ইন্নাহুম কাআনুউ হুম আজলামা ওয়া আতগা

ফা হাশশাহা মা হাশশা

« এবং তিনিই প্রথম আদিতিদের ধ্বংস করেছিলেন

এবং নূহের সম্প্রদায় আরও আগে - সর্বোপরি, তারা আরও বেশি পাপী এবং বিদ্রোহী ছিল -

এবং উল্টো শহরগুলোকে উৎখাত করেছে,

এবং যা তাদের ঢেকেছিল তা তাদের আবৃত করেছিল».

5. নিম্নলিখিত দুআটি শত্রুদের বিরুদ্ধে এতটাই কার্যকর যে ইমাম সাজ্জাদ (আ.) নিয়মিত এটি পাঠ করতেন। তাঁর থেকে বর্ণিত হয়েছে: "যে ব্যক্তি নিম্নোক্ত দুআটি পাঠ করবে, যদিও সমস্ত মানুষ এবং জিন তার ক্ষতি করার জন্য একত্রিত হয়, তবুও তারা তা করতে পারবে না।" এই দুয়া হলঃ

বিসমিল্লাহি ওয়া বিল্লাহি ওয়া মিনা লাহি ওয়া ইলা লাহি ওয়া ফি সাবিলিল্লাহি। আল্লাহুম্মা লাকা আসলামতু নাফসি ওয়া ইলিকা ওয়াজ্জাহতু ওয়াজি ওয়া ইলিকা ফাওওয়াজতু আমরি ওয়া খফিজনি বি হিফযী এল-ইমানী মিন বেইনি ইয়াদেয়া ওয়া মিন হাফফি ওয়া আন ইয়ামিনি ওয়া আন শিমালি ওয়া মিন ফাউকি ওয়া মিন লাউকূওয়া ইন লাক্বুআয়ু আনুহাউকাউয়িনা। ওয়া লা কুভভাতা ইলিয়া বিল্লাহি এল-আলীল আজিম

"আল্লাহর নামে, এবং আল্লাহর মাধ্যমে, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে, এবং আল্লাহর কাছে এবং আল্লাহর পথে! হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে আত্মসমর্পণ করলাম, তোমার দিকে মুখ ফিরিয়ে নিলাম, এবং আমার বিষয় তোমার কাছে অর্পণ করলাম! সুতরাং আমাকে সামনে-পেছনে, ডানে-বামে, উপরে-নিচে ঈমানের নিরাপত্তা দিয়ে রক্ষা করুন এবং আপনার শক্তি ও সামর্থ্য অনুযায়ী আমার থেকে (মন্দ) দূর করুন, কারণ আল্লাহ ছাড়া কোনো শক্তি ও শক্তি নেই। উচ্চ, মহান!"

6. যদি শত্রু আপনার সামনে থাকে, তবে তার পরিকল্পনা এবং বিদ্বেষকে নিরপেক্ষ করার জন্য তার সামনে এই শব্দগুলি পড়ুন:

আতফায়তু গাজাবাকা ইয়া। বিলিয়া ইলাহা ইল্লাল্লাহ

হে অমুক (শত্রুর নাম) আমি তোমার ক্রোধ নিভিয়ে দিয়েছি (শব্দের মাধ্যমে) "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই।"

7. “মাহাজা আল-দাওয়া”-তে বর্ণিত হয়েছে যে, ইমাম সাদিক (আ.) অত্যাচারীর কাছে গিয়ে সূরা “শক্তির রাত্রি” পাঠ করেন, তারপর "ইয়া আল্লাহ"("হে আল্লাহ") ৭ বার, তারপর নিম্নোক্ত দুয়া:

ইন্নি আস্তাশফিআউ ইলিকা বি মুহাম্মাদিন ওয়া আলিহি সাল্লা লাহু আলেহি ওয়া আন তাগলিবাহু লি

"আমি মুহাম্মাদ এবং তার পরিবারের মাধ্যমে আপনার সুপারিশ চাই, আল্লাহ তাদের আশীর্বাদ করুন, যাতে আপনি আমাকে তার (অর্থাৎ, শত্রুদের উপর) বিজয় দিতে পারেন।"

8. নিজেকে এবং আপনার সম্পত্তি রক্ষা করার জন্য, প্রতিদিন যতবার সম্ভব সূরা "শক্তির রাত্রি" পড়ুন, প্রতিবার এর আগে এবং পরে সালাওয়াত বলুন।

9. শেখ কুলাইনি বর্ণনা করেছেন যে মহানবী (সাঃ) তাঁর অনুসারীদের নিজেদের এবং তাদের সম্পত্তি রক্ষার জন্য সূরা গরুর 1, 2, 3, 4, 255, 256, 257, 284, 285 এবং 286 আয়াত পাঠ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

10. শেখ সাদুক বর্ণনা করেছেন যে ইমাম আলী (আ.) বলেছেন: "যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের আগে সূরা "শুদ্ধিকরণ", "শক্তির রাত্রি" এবং কুরসি আয়াত - তাদের প্রত্যেকটি 11 বার - সূর্যোদয়ের আগে পাঠ করবে, তার সম্পত্তি যে কোনও ক্ষতি থেকে সুরক্ষিত থাকবে।" .

11. শরীরে (তাবিজ বা অন্য কিছু আকারে) সূরা "তওবা" লেখা থাকলে তা শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করে এবং সম্পত্তি রক্ষা করে।

12. শত্রুদের বিরুদ্ধে বিজয়ের জন্য ইমাম আলী (আ.)-এর প্রার্থনা:

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ. وَ لاَ حَوْلَ وَ لاَ قُوَّةَ اِلاَّ بِاللهِ الْعَلِیِّ الْعَظِيْمِ اَللَّهُمَّ اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَ اِيَّاكَ نَسْتَعِيْنُ يَا اَللهُ يَا رَحْمٰنُ يَا رَحِيْمُ يَا اَحَدُ يَا صَمَدُ يَا اِلٰهَ مُحَمَّدٍ اِلَيْك نُقِلَتِ اْلاَقْدَامُ وَ اَفَضَتِ الْقُلُوْبُ وَ شَخَصَتِ اْلاَبْصَارُ وَ مُدَّتِ اْلاَعْنَاقُ وَ طُلِبَتِ الْحَوَآئِجُ وَ رُفِعَتِ اْلاَيْدِیْ اَللَّهُمَّ افْتَحْ بَيْنَنَا وَ بَيْنَ قَوْمِنَا بِالْحَقِّ وَ اَنْتَ خَيْرُ الْفَاتِحِيْنَ.

বিসমিল্লাহি ররখমানি রারখিম ওয়া লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি ল-আলিয়িল আজিম। আল্লাহুম্মা ইয়াকিয়া নাআবুদু ওয়া ইয়াকিয়া নাস্তাইন। ইয়া আল্লাহু ইয়া রহমান ইয়া রহিম ইয়া আহাদা সামাদ ইয়া ইলিহা ইলিহা ইলিকা নুকিলাতি ল-আকতামা ওয়া আফাযাতি এল-কুলুবু ওয়া শাখাসাতি এল-আবসারু উ-আনাক ওয়া তুলিবাতি ল-খাওয়াইদজ ওয়া রুফিয়াতি এল-আইদি। আল্লাহুম্মা ফতাহ বাইনানা ওয়া বাইনা কাউমিনা বিল হাক্কি ওয়া আনতা খাইরু ল-ফাতিহিন

“আল্লাহর নামে, যিনি পরম করুণাময়, দয়ালু! এবং মহান আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি ও ক্ষমতা নেই! হে আল্লাহ, আমরা তোমার ইবাদত করি এবং তোমার কাছে সাহায্য চাই। হে আল্লাহ, হে করুণাময়, হে করুণাময়, হে এক, হে স্বয়ংসম্পূর্ণ, হে মুহাম্মদের খোদা! পা আপনার দিকে নির্দেশিত, হৃদয় আজ্ঞাবহ, দৃষ্টি নত এবং ঘাড় নত! তারা আপনার কাছে প্রয়োজনের জন্য জিজ্ঞাসা করে এবং আপনার কাছে হাত তোলা হয়! হে আল্লাহ, আমাদের এবং মানুষের মধ্যে সত্যের সাথে বিচার করুন এবং আপনিই বিচারকারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ!

তারপর তিনবার পুনরাবৃত্তি করুন:

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আল্লাহু আকবার

"আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, এবং আল্লাহ সবার উপরে!"

13. শত্রুদের ধ্বংস করতে, সূর্যোদয়ের সময় কেবলার দিকে ফিরে এবং কারও সাথে কথা না বলে সাত দিন ধরে কুরসি আয়াতটি 21 বার পড়ুন।

14. আপনি যদি এমন কোন জায়গায় শত্রুদের সাথে দেখা করার ভয় পান যেখানে আপনাকে যেতে হবে, তবে বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে, সূরা "কদর" ("শক্তির রাত") ছয়বার পড়ুন এবং তারপরে নিম্নোক্ত ক্রমে ফুঁ দিন: আপনার ডানদিকে, আপনার নিজের বামে, আপনার সামনে, আপনার পিছনে, উপরে, নীচে।

এর পরে, যান, এবং আপনার শত্রুরা আপনার সাথে দেখা করবে না, ইনশাআল্লাহ, এবং যদি তারা করে তবে তারা আপনাকে লক্ষ্য করবে না।

15. শত্রুদের সাথে অবাঞ্ছিত সাক্ষাত এবং তাদের শত্রুতামূলক কাজ থেকে পরিত্রাণ পেতে, সূরা "ইয়া সিন" এর 9তম আয়াতটি পড়াও খুব ভাল এটি, একটি গুহায় মক্কাবাসীদের থেকে লুকিয়ে থাকা):

وَجَعَلْنَا مِن بَيْنِ أَيْدِيهِمْ سَدّاً وَمِنْ خَلْفِهِمْ سَدّاً فَأَغْشَيْنَاهُمْ فَهُمْ لاَ يُبْصِرُونَ

ওয়া জা'আলনা মিন বেইনি আইদিহিম সাদ্দা ওয়া মিন হাফফিহিম সাদ্দা ফা আগশাইনহুম ফা হুম লা ইউবসিরুন

"আমরা তাদের সামনে একটি প্রতিবন্ধক রেখেছি এবং তাদের পিছনে একটি প্রতিবন্ধক রেখেছি এবং আমরা তাদের উপর একটি পর্দা ফেলে দিয়েছি এবং তারা কিছুই দেখতে পায় না।".

16. ইমাম হুসাইন (আ.) বলেছেন: যদি কেউ আপনার উপর অত্যাচার করে থাকে, তাহলে গোসল করুন, তারপর খোলা বাতাসে দুই রাকাত নামাজ পড়ুন এবং তারপর বলুন:

اَللَّهُمَّ إِنَّ فُلاَنَ ابْنَ فُلاَنٍ ظَلَمَنِيْ وَ لَيْسَ لِىْ اَحَدٌ اُصُوْلُ بِهِ غَيْرُكَ، فَاسْتَوَفَّ لِىْ ظُلاَمَتِىْ، السَّاعَةَ، السَّاعَةَ، بِاْلاِسْمِ الَّذِىْ سَاَلَكَ بِهِ الْمُضْطَرُّ فَكَشَفْتَ مَا بِهِ مِنْ ضُرٍّ، وَ مَكَّنْتَ لَهُ فِىْ اْلاَرْضِ وَ جَعَلْتَهُ خَلِيْفَتَكَ عَلٰی خَلْقِكَ، فَاَسْاَلُكَ اَنْ تُصَلِّىَ عَلٰی مُحَمَّدٍ وَّ آلِ مُحَمَّدٍ، وَ اَنْ تَسْتَوْفِىَ لِىْ ظُلامَتِىْ السَّاعَةَ السَّاعَةَ.

আল্লাহুম্মা ইন্না (অত্যাচারীর নাম) জালামনি ওয়া লিসা লি আহাদুন উসুলি বিহি গেরুক। ফাস্তাওয়াফ্ফা লি জুল্যামাতি, আস-সাআ, আস-সাআ। বিসমি ল্লাযী সালাকা বিহি ল-মুযতাররু ফাকাশাফতা মা বিহি মিন জুররিন ওয়া মাক্কান্তা লাহু ফিল আরদ ওয়া জাআলতাহু হালিফাতাকা আলিয়া হালকিক। ফা আসলুক্যা আন তুসাল্লিয়্যা আলিয়া মুহাম্মাদিন ওয়া আলি মুহাম্মাদ ওয়া আন তাস্তাউফিয়া লি জুলামতি, আস-সা, আস-সাআ.

“হে আল্লাহ, অমুক অমুক (অত্যাচারীর নাম) আমাকে অত্যাচার করেছে এবং তুমি ছাড়া আমার আর কোন আশ্রয় নেই! তাই তার অত্যাচার থেকে আমাকে রক্ষা করুন! তারাতারি কর! তারাতারি কর! আপনার নামের জন্য, যার দ্বারা নির্যাতিতরা আপনার কাছে কান্নাকাটি করেছিল এবং আপনি তার থেকে অমঙ্গল দূর করেছেন এবং তাকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং তাকে আপনার সৃষ্টির উপর আপনার খলিফা করেছেন! আমি আপনার কাছে মুহাম্মাদ ও মুহাম্মাদের পরিবারের প্রতি বরকত প্রার্থনা করি এবং আমার উপর থেকে আমার অত্যাচার দূর করুন! তারাতারি কর! তারাতারি কর!"

আপনি এটি শেষ করার সময় পাওয়ার আগে, আপনি যা চান তা আপনার শত্রুর সাথে ঘটবে।

আপনি যদি এই উপাদানটি পছন্দ করেন তবে নতুন তৈরি করতে সহায়তা করুন - প্রকল্পটিকে সমর্থন করুন! আপনি এখানে এটি করতে পারেন: http://arsh313.com/donate/ আপনার স্থানান্তর করা প্রতিটি রুবেল সত্যের বিজয়ের দিকে আরেকটি পদক্ষেপ।

"কুফা মসজিদে মোনাজাত" নামে পরিচিত ইমাম আলী (আ.)-এর দোয়া

আহলে বাইত (আ.) এর গোপনীয়তা থেকে দোয়া

6 মন্তব্য

S.A!Ochen horoshaya,duhovnaya podpikta.Trebuemaya,dlya dushi i zhizni.I poslednee,kak govoryat (Ahi),bolee prosveshennie chem ya,podtverzhenie v hadidah.

আস-সালামু আলাইকুম ওয়া-রাহমাতু-ল্লাহি ওয়া-বারাকাতুম।

বিবিধ এবং দুষ্ট লোকদের থেকে প্রহরী হিসাবে স্বাধীন প্রার্থনা

আজ আমি, যাদুকর সের্গেই আর্টগ্রম, আপনাকে সাদা জাদুর তাবিজ, প্রতিরক্ষামূলক প্রার্থনা এবং অর্থোডক্স আইকন, প্রতিরক্ষামূলক ক্ষমতা সম্পর্কে বলব। খ্রিস্টান এগ্রেগর. সাদা জাদু, অন্য যে কোন মত, তার নিজস্ব সুরক্ষা উপায় আছে - বস্তু তাবিজ, যেমন অর্থোডক্স বিশ্বাসের প্রতীক, আইকন; পাশাপাশি কার্যকর মৌখিক তাবিজ - ষড়যন্ত্র, পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি এবং মন্দ থেকে রক্ষা করার জন্য প্রার্থনা।

একটি সংক্ষিপ্ত প্রার্থনা বিপদের মুহুর্তে দুষ্ট লোকদের বিরুদ্ধে একটি তাবিজ

একটি সংক্ষিপ্ত প্রার্থনা শত্রুদের বিরুদ্ধে রক্ষা করে - এটি আসলে একটি মৌখিক ঢাল। অর্থোডক্স প্রার্থনা একজন ব্যক্তিকে দেয় ভাল নিরাপত্তাএবং হেফাজত, যে অনস্বীকার্য. তবে, একটি উল্লেখযোগ্য সূক্ষ্মতা সহ: এই ব্যক্তিকে অবশ্যই গির্জার এগ্রেগরের পৃষ্ঠপোষকতায় থাকতে হবে - অবশ্যই বাপ্তিস্ম নিতে হবে, গির্জায় উপস্থিত হতে হবে, তার বিশ্বাস এবং তার শক্তি দিয়ে এগ্রেগরকে খাওয়াতে হবে। যদি এটি না ঘটে তবে এর অর্থ হ'ল ব্যক্তিটি এগ্রেগারের বাইরে, তার কাছে আকর্ষণীয় নয় এবং সুরক্ষা পায় না। আমি, যাদুকর সের্গেই আর্টগ্রোম, বিশ্বাস করি যে যে কোনও ক্ষেত্রে, একজন ব্যক্তি নিজেই বুঝতে পারে যে কোন এগ্রেগর তার যত্ন নিচ্ছে এবং কোন উচ্চতর শক্তির কাছে তার সমর্থন এবং সুরক্ষার জন্য ফিরে আসা উচিত।

থেকে প্রার্থনা শব্দ পড়া খারাপ লোকগোপনীয়তা, সময় এবং মনের একটি বিশেষ অবস্থা প্রয়োজন। কিন্তু সাদা জাদুতে ছোট নিরাপত্তা মন্ত্র রয়েছে যা চরম বিপদের মুহুর্তে উচ্চারিত হয়।

ঝামেলা এড়াতে তিনবার পড়ুন:

প্রতিরক্ষামূলক গোলক - একটি ছোট প্রার্থনা যা ঝামেলা থেকে রক্ষা করে

এই প্রার্থনা বানান এছাড়াও হতে পারে ভাল প্রতিকারসেই মুহুর্তগুলিতে সাহায্য করুন যখন শক্তি বা জাদুকরী আক্রমণের সত্যিকারের হুমকি, এমনকি শারীরিক বিপদেও। আপনাকে প্রতিরক্ষামূলক সূত্রটি 3, 7 বা 9 বার পুনরাবৃত্তি করতে হবে, আপনার চারপাশের একটি গোলকটি কল্পনা করে যা আপনাকে খারাপ সবকিছু থেকে আশ্রয় দেয়:

শব্দ এবং ভিজ্যুয়ালাইজেশনের সংমিশ্রণ সত্যিই একটি শক্তি কভার দেয় যা আপনাকে সমস্যাগুলি মোকাবেলা করতে সহায়তা করবে ভিন্ন প্রকৃতির. জটিল পরিস্থিতিতে, সমস্যা থেকে রক্ষা করার জন্য এই সংক্ষিপ্ত প্রার্থনা সত্যিই আপনার জন্য খুব দরকারী হতে পারে।

মন্দ থেকে সুরক্ষামূলক প্রার্থনা - সকালের প্রতিরক্ষামূলক শব্দ

যেকোনো বিপদ এবং খারাপ লোক থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য যত্ন নিন। প্রতিদিন সকালে, প্রভুর প্রার্থনা পড়ুন, যার প্রচুর প্রতিরক্ষামূলক সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও একটি বিশেষ আছে দুষ্ট লোকদের থেকে রক্ষা করার জন্য প্রার্থনা, তাদের আক্রমণ, অপবাদ, পক্ষপাতিত্ব, প্রতারণা, সেইসাথে কালো, ঈর্ষান্বিত দৃষ্টি থেকে:

এই দৃঢ় প্রার্থনা কর্মক্ষেত্রে মন্দ লোকদের বিরুদ্ধে, মন্দ আত্মীয় এবং প্রতিবেশীদের থেকে, যারা মন্দ ঘটাতে পারে তাদের থেকে রক্ষা করে, তাদের দেয় ইতিবাচক ফলাফল. তবে এই মৌখিক তাবিজটি বিকাশ করা দরকার, অর্থাৎ, আপনি যত ঘন ঘন এবং দীর্ঘ সময় প্রার্থনা করবেন, আপনার সুরক্ষা তত শক্তিশালী হবে।

যেমন একটি প্রতিরক্ষামূলক যে ভুলবেন না প্রার্থনা বিরুদ্ধে একটি তাবিজ হয় মন্দ মানুষ , শত্রু এবং শপথ ​​করা শত্রু থেকে, প্রতিদিন সকালে পড়তে হবে। আপনি যদি আসন্ন বিপদ অনুভব করেন, বা ছোটখাটো সমস্যাগুলির একটি সিরিজ আপনার সাথে আসতে শুরু করে, তবে দিনে দুই বা এমনকি তিনবার নিরাপদ প্রার্থনাটি পড়ুন।

কর্মক্ষেত্রে ঝামেলা থেকে রক্ষা করার জন্য অর্থোডক্স প্রার্থনা

আপনি যখন সমস্যার সম্মুখীন হন, আপনি বুঝতে পারেন যে সেগুলিকে কোনওভাবে সমাধান করা দরকার। এবং যখন সিদ্ধান্তমূলক সময়ে সাহায্য আসে তখন এটি ভাল। কখনও কখনও প্রিয়জন, বন্ধুবান্ধব, পরিচিতদের কাছ থেকে সমর্থন আসে এবং কখনও কখনও আপনি উচ্চতর শক্তির সুরক্ষা অনুভব করেন, আপনি অনুভব করেন যে তারা কীভাবে মৃদু এবং অবিরামভাবে আপনাকে গাইড করে, আপনাকে ঝামেলা এবং হুমকি থেকে রক্ষা করে। প্রতিরক্ষামূলক প্রার্থনা পড়ুন যা আপনাকে সমস্যা এবং দুর্ভাগ্য থেকে রক্ষা করে এবং আপনার দৈনন্দিন এবং কাজের অসুবিধাগুলি মোকাবেলা করা আপনার পক্ষে অনেক সহজ হবে।

দলের অশুভ কামনাকারীদের কাছ থেকে খ্রিস্টান প্রার্থনা এবং ব্যবসায়ের অসুবিধার জন্য একটি ভাল তাবিজ

কাজের অসুবিধা এবং অন্যান্য সমস্যার জন্য অর্থোডক্স প্রার্থনা

সমস্ত ঝামেলা থেকে রক্ষা করার জন্য প্রধান দেবদূত মাইকেলের কাছে একটি দৃঢ় প্রার্থনা

প্রধান দেবদূত মাইকেলের কাছে কাজের ঝামেলা থেকে সুরক্ষার জন্য প্রার্থনাটি পড়ুন। খ্রিস্টান আত্মাদের প্যান্থিয়নে বিশ্বাস করা এবং এই ইগ্রেগরের সুরক্ষার অধীনে থাকা, আপনি সমর্থন পাবেন। সাহায্য একটি অপ্রত্যাশিত উত্স থেকে আসবে, এবং ঠিক যখন এটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। আমি, জাদুকর সের্গেই আর্টগ্রম, তাকে নিরাপত্তারক্ষী বলব প্রার্থনা সমস্ত ঝামেলা থেকে রক্ষা করে, এবং শুধু কর্মক্ষেত্রে আপনাকে যে সমস্যায় পড়তে হয় তা থেকে নয়।

কর্মক্ষেত্রে এবং ব্যবসায়ের ঝামেলা থেকে, সেইসাথে শত্রু বা যাদুকর দ্বারা সৃষ্ট অন্যান্য বিপর্যয় থেকে প্রধান দেবদূত মাইকেলের কাছে অর্থোডক্স প্রার্থনার পাঠ্য

একটি শক্তিশালী নিরবচ্ছিন্ন তাবিজ - সমস্ত মন্দ থেকে সুরক্ষার প্রার্থনা

মন্দ এবং যেকোনো বিপর্যয় থেকে রক্ষার প্রার্থনা পড়ার আগে, 7 দিনের জন্য কঠোর উপবাস পালন করা প্রয়োজন। আমি, জাদুকর সের্গেই আর্টগ্রম, সতর্ক করে দিচ্ছি যে সাত দিনের উপবাসের সময় ধূমপান, অ্যালকোহল পান এবং প্রেম করা অগ্রহণযোগ্য। লেন্টের সময়, আপনাকে বেশ কয়েকবার গির্জায় যেতে হবে এবং আপনার শত্রুদের স্বাস্থ্যের জন্য সেখানে প্রার্থনা করতে হবে। তাদের ক্ষমা করুন এবং তাদের ক্ষমা প্রার্থনা করুন। শুধুমাত্র এটি আচারের পরে করা হয় - এটি প্রতিরক্ষামূলক যাদুটির প্রভাবকে বাড়িয়ে তুলবে।

• প্রার্থনা নিরবচ্ছিন্ন তাবিজ পড়তে আপনার সর্বশক্তিমান প্রভুর একটি আইকন প্রয়োজন
• 3 গির্জা আচার মোম মোমবাতি
• পবিত্র পানি

সুরক্ষা প্রার্থনাটি ভোরবেলা, পূর্ব দিকে মুখ করে, উদীয়মান সূর্যের দিকে পড়তে হবে। সবচেয়ে খারাপ সময়ে - দুপুরের আগে। মোমবাতি জ্বালান, মন্দ লোকদের বিরুদ্ধে আপনার সামনে একটি আইকন রাখুন। পবিত্র জলে এক চুমুক নিন এবং সমস্ত মন্দ এবং সমস্ত ধরণের ঝামেলা এবং অবিচার থেকে সুরক্ষার একটি শক্তিশালী প্রার্থনা পড়ার জন্য প্রস্তুত হন - একটি শক্তিশালী, অটুট ঢাল।

মন্দ লোকদের বিরুদ্ধে একটি হোম তাবিজ হিসাবে অর্থোডক্স আইকন

অর্থোডক্স আইকনের কাছে প্রার্থনা করা প্রথাগত, যা বাড়ি এবং পরিবারকে রক্ষা করে, বাড়ির সুরক্ষার জন্য, মধ্যস্থতার জন্য এবং পরিবারের জন্য ভাল। এই কারণেই খ্রিস্টানরা বিদ্যমান মন্দ লোকদের থেকে রক্ষাকারী আইকন, কিন্তু ত্রাণকর্তা এবং ঈশ্বরের মায়ের মুখের সামনে আপনি সবকিছু সম্পর্কে প্রার্থনা করতে পারেন।

বেশিরভাগ বিস্তারিত বিবরণ: দুষ্ট মানুষ ইসলাম থেকে প্রার্থনা - আমাদের পাঠক এবং গ্রাহকদের জন্য.

ক্ষতি এবং মন্দ নজরের বিরুদ্ধে দুআ হল ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের শয়তানবাদ, মন্দ চোখ এবং মন্দ উদ্দেশ্য থেকে নিজেদেরকে সীমাবদ্ধ রাখার কয়েকটি উপায়ের মধ্যে একটি। আমাদের নিবন্ধে আমরা শত্রু, অভিশাপ এবং অন্ধকার জাদুবিদ্যা থেকে সুরক্ষার জন্য সমস্ত বিকল্পগুলি দেখব। সর্বোপরি, এটি জানা যায় যে বর্তমান সময়ে, এমনকি যখন কর্মক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা প্রকৃত শত্রুতা বা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে পরিণত হতে পারে, তখন লক্ষ্য অর্জনের জন্য সমস্ত উপায়ই ভাল।

ক্ষতি এবং বদ নজরের জন্য দুআ

এটা জানা যায় যে ইসলামে জাদুবিদ্যা নিষিদ্ধ এবং এটি একটি ভয়ানক পাপ হিসাবে বিবেচিত হয় এবং যারা সমাজে নির্দিষ্ট পছন্দ বা অবস্থান অর্জনের জন্য এটি ব্যবহার করে তারা ইবলিসের সাথে শেষ হবে। সাধারণভাবে, এটা কোন পার্থক্য করে না যে কোন উদ্দেশ্যে জাদুবিদ্যা ব্যবহার করা হয়, কারণ যদি একজন ব্যক্তি ইতিমধ্যেই এই ঝুঁকিপূর্ণ এবং স্পষ্টতই অবৈধ পদক্ষেপ নিয়ে থাকে, তাহলে তার চিন্তাভাবনা মন্দ। এটা বিশ্বাস করা হয় ভবিষ্যতে এই ধরনের মানুষ কোনোভাবেই স্বর্গে যেতে পারবে না, কারণ সেখানে পথ যাদুকরদের জন্য অবরুদ্ধ।

উপরের সমস্তগুলির সাথে একসাথে, যাইহোক, জাদুবিদ্যা একটি খুব বাস্তব ঘটনা যা বস্তুজগতের সংস্পর্শে আসে এবং একজন ব্যক্তির জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে, এটিকে প্রভাবিত করতে পারে এবং অপূরণীয় পরিণতির কারণ হতে পারে। জাদুকরী ম্যানিপুলেশনগুলি নিজেরাই ফলাফল দেয় শুধুমাত্র এই কারণে যে অতিপ্রাকৃত সত্তা, তথাকথিত জ্বীন বা শয়তানদের সাথে যোগাযোগ রয়েছে, যা আবারও এই ধরনের আচার পালনকারী ব্যক্তির মন্দ ইচ্ছাকে নিশ্চিত করে।

কিভাবে একজন মুসলিম বিশ্বাসী মন্দ উদ্দেশ্য থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে, বিশেষ করে যারা অন্ধকার এবং পাপপূর্ণ জাদুবিদ্যার সাথে জড়িত? শুধুমাত্র আল্লাহর সাহায্য এবং অক্লান্ত প্রার্থনার মাধ্যমে আপনি একজন ঈর্ষান্বিত ব্যক্তির মন্দ চোখ বা ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে পারেন। দুআ হল একটি কঠিন মুহুর্তে সাহায্যের জন্য সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা, তাকে সম্মান করার এক প্রকার, এমন একটি অনুরোধের সাথে যুক্ত যা শুধুমাত্র তিনি একাই পূরণ করতে পারেন, কারণ এটি তার ইচ্ছা। ইসলামে, বিভিন্ন দৈনন্দিন পরিস্থিতিতে নিবেদিত প্রচুর সংখ্যক বিভিন্ন দোয়া রয়েছে, কারণ সর্বশক্তিমান কোরানে বলেছেন: " আমাকে ডাক এবং আমি আপনাকে উত্তর দেব».

সাধারণত, একটি ধরনের "অনুমোদন" পাওয়ার জন্য কোনো নতুন ব্যবসা শুরু করার আগে দুআ ব্যবহার করা হয়। প্রার্থনা নিজেই নিজের জন্য করা হয়, এবং পরে - একেবারে সমস্ত আত্মীয় এবং বন্ধুদের পাশাপাশি সমস্ত বিশ্বাসীদের জন্য। প্রার্থনা সর্বশক্তিমানের উচ্চতা এবং নবীর প্রতি আশীর্বাদের নির্দেশ দিয়ে শুরু করা উচিত। সম্পূর্ণ শারীরিক ও আধ্যাত্মিক বিশুদ্ধতার অবস্থায় থাকা অবস্থায় প্রার্থনাটি অবিরামভাবে বলতে হবে, অনুরোধটি বহুবার পুনরাবৃত্তি করতে হবে।

অপবাদ, ক্ষতি বা কুদৃষ্টি থেকে বাঁচতে একইভাবে দুআ ব্যবহার করা যেতে পারে। যাইহোক, মাটি এবং দুষ্ট চোখ অপসারণ করার জন্য মুসলিম প্রার্থনা ব্যবহার করার আগে, আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি ইতিমধ্যেই জিনক্সড হয়েছেন এবং আপনার সমস্ত দুর্ভাগ্য এই কারণেই ঘটে।

আসল বিষয়টি হ'ল ইসলামে, নীতিগতভাবে, "ভাগ্য" বা "দুর্ভাগ্য" এর মতো কোনও ধারণা নেই, কারণ চারপাশে যা কিছু ঘটে, তার অবস্থা কেবলমাত্র সর্বশক্তিমানের ইচ্ছার কারণেই হয়। অতএব, সম্ভবত, যদি আপনার জীবনের সবকিছু ঠিকঠাক না হয় বা এমনকি দুঃখজনকভাবেও না হয়, তবে আপনি কী ধরনের ব্যক্তি তার দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং এই সমস্যাটির জন্য একটি সমালোচনামূলক পদ্ধতি গ্রহণ করা উচিত। এটা হতে পারে যে আপনাকে পরীক্ষা এবং অসুবিধার মধ্য দিয়ে নেতৃত্ব দিয়ে, সর্বশক্তিমান শুধুমাত্র আপনাকে দেখান যে কিছু পরিবর্তন করার যোগ্য এবং তাই আপনি এই সমস্যাটি হালকাভাবে দেখতে পারবেন না, এর থেকে একটি সহজ উপায় খুঁজছেন। দুআগুলি ইচ্ছামত কাজ করে না; আমাদের ক্ষেত্রে, তারা অক্লান্ত প্রশংসা এবং আল্লাহর দিকে ফিরে আসার মাধ্যমে অন্ধকার জাদু থেকে মুক্তি।

ক্ষতি এবং খারাপ চোখের জন্য মুসলিম প্রার্থনা

অনেক জাদুবিদ্যা অনুশীলনকারী আত্মবিশ্বাসী যে আপনার বাড়িকে, নিজের এবং আপনার পরিবারের জীবনকে খারাপ জাদুবিদ্যা থেকে এবং প্রথমত, ক্ষতি বা মন্দ নজর থেকে রক্ষা করার জন্য, প্রতিশোধমূলক জাদুবিদ্যার অবলম্বন করা এবং সর্বোপরি নোংরা হওয়ার দরকার নেই। বিভিন্ন ধরণের আচার-অনুষ্ঠান, কারণ কোরানের পবিত্র গ্রন্থে নিজেকে রক্ষা করার জন্য যা যা প্রয়োজন তা নিজেকে দেয়।

কোরান, প্রকৃতপক্ষে, ইসলামের একমাত্র পবিত্র গ্রন্থ, কারণ স্বয়ং আল্লাহ কর্তৃক রচিত বইটিতে কার্যত সমস্ত কিছু রয়েছে যা একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমানের ধর্মীয় আচার ও আচার-অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজন। ইসলামে মন্দ দৃষ্টির বিরুদ্ধে প্রার্থনার জন্য, অনেক প্রামাণিক উত্স অনুসারে, এই জাতীয় প্রার্থনা কেবল তখনই কাজ করতে পারে যখন প্রার্থনাকারী ব্যক্তি তার উদ্দেশ্যের প্রতি আন্তরিক হন এবং আত্মবিশ্বাসী হন যে এটি তাকে সাহায্য করতে পারে, কারণ এর জন্য তার সমস্ত শক্তি বিশ্বাসের প্রয়োজন হবে। খারাপ লক্ষণ পরিত্রাণ পেতে. এটিও লক্ষণীয় যে এই জাতীয় প্রার্থনা কেবলমাত্র ইসলাম, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ বা হিন্দুদের অনুগামীদের জন্য খারাপ দৃষ্টির বিরুদ্ধে সাহায্য করতে পারে; এমনকি মন্দ চোখের বিরুদ্ধে সবচেয়ে শক্তিশালী এবং শক্তিশালী সূরাগুলিও সাহায্য করতে সক্ষম নয়, কারণ কাফেররা এতে সন্তুষ্ট নয়। আল্লাহর ইচ্ছা।

এখন চলুন কিভাবে ধর্মপ্রাণ মুসলমানমন্দ যাদু থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারে, এই বিষয়ে অনেক তথ্য আছে, তবে, এটি সবই বিশ্বাস করা যায় না। ক্ষতির শিকার হওয়া এড়াতে আমরা আপনাকে পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করব। সুতরাং, প্রথমত, এটি কাজের মধ্যে সত্য - এইভাবে আপনি নিজেকে কারও খারাপ উদ্দেশ্যের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা করেন। দ্বিতীয়ত, প্রকৃত সুরক্ষা হবে সর্বশক্তিমানের দাসের মতো অনুভব করা এবং আপনার জীবন এবং পৃথিবীতে যা কিছু ঘটে তার উপর তাঁর ক্ষমতার পূর্ণতাকে স্বীকৃতি দেওয়া। সর্বোপরি, এটি আল্লাহর ইচ্ছা, এতে আপনার জীবন এবং সুস্থতা নির্ভরযোগ্যভাবে সুরক্ষিত থাকবে। তৃতীয়ত, এটি ক্রমাগত মানুষের মধ্যে থাকা, একটি দলের অংশ হিসাবে নিজেকে অনুভব করা এবং স্বীকৃতি দেওয়া।

অবশ্যই, আপনি সর্বশক্তিমানের কাছে সুরক্ষা চাইতে পারেন, কারণ তিনি না থাকলে কে আপনাকে রক্ষা করতে পারে? এ জন্য মুসলমানদের বিশেষ প্রার্থনা রয়েছে। অবিরাম অজু করাও সুরক্ষা, কারণ যে ব্যক্তি শরীরে পরিষ্কার থাকে এবং অবিরাম অজু করে সে ফেরেশতাদের সুরক্ষায় থাকে, যারা ঘুরেফিরে আল্লাহ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।

এছাড়াও, অশুভ শক্তির হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য, আপনার অক্লান্ত প্রার্থনা দিয়ে রাতকে উজ্জীবিত করা উচিত, কারণ রাতের বেলায় যখন কেউ ঘুমাতে চায় তখন আল্লাহর প্রশংসা করা ছাড়া আর কিছুই একজন ব্যক্তির আত্মা এবং চিন্তাকে পরিষ্কার করে না। উপসংহারে, এটি বলা উচিত যে কিছু ঋষিরা দাবি করেন যে কোনও ক্ষতি বা অশুভ নজর থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য, আপনার খালি পেটে ঠিক সাতটি খেজুর খাওয়া উচিত, কারণ এভাবেই নবীকে পৌত্তলিক জাদুবিদ্যার হাত থেকে রক্ষা করা হয়েছিল। - শুভাকাঙ্ক্ষী এছাড়াও, আপনার জীবনে মন্দ হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে নির্দেশিত বিশেষ সূরাগুলি পড়া গুরুত্বপূর্ণ, যা আমরা নীচে আরও বিশদে আলোচনা করব।

বদ নজরের জন্য দুআ

প্রায়শই এই ধরণের অভিশাপ হিংসা, অন্য কারও মঙ্গল, সুখ বা সম্পদের প্রতি প্রতিকূল মনোভাব সম্পর্কিত। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি একটি বস্তুকে চিন্তা করার সময় তার প্রশংসা করে বা হিংসা করে, যার ফলস্বরূপ, একটি নেতিবাচক আবেগ পেয়ে, বস্তুটি এক ধরণের "অভিশপ্ত" হয়ে যায় এবং হারিয়ে যেতে পারে। অন্ধকার জাদুবিদ্যার এই ধরনের প্রকাশ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য, আপনাকে কোরানে মন্দ চোখ অপসারণের জন্য প্রার্থনা ব্যবহার করতে হবে।

মন্দ চোখ এবং ক্ষতি অপসারণের জন্য বিশেষ দুআগুলি খুব সংক্ষিপ্ত, প্রণয়ন করা এবং কিছু উপায়ে এমনকি সংক্ষিপ্ত, কারণ এগুলি সরাসরি কোরান থেকে পড়া হয়। সুতরাং, মন্দ দৃষ্টি দূর করার দুআ হল সূরা, নীচে আমরা সেগুলি উদ্ধৃত করব এবং তালিকা করব।

সুতরাং, দুষ্ট চোখের অভিশাপ দূর করার জন্য, আপনাকে নিম্নলিখিত সূরাগুলি ব্যবহার করতে হবে: আল-ফাতিহা, কোরানের প্রথম সূরা, আল-ইখলাস, একশত দ্বাদশ সূরা, আল-ফালিয়াক, ওরফে একশত ত্রয়োদশ সূরা এবং সবশেষে আল-নাস, একশত চতুর্দশ সূরা।

এই প্রার্থনাগুলিই আপনাকে অন্ধকার জাদুবিদ্যা, জাদুবিদ্যা এবং দুষ্ট চোখের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহায়তা করবে। এই সূরাগুলি ব্যবহার করার সময়, আপনাকে অবশ্যই সেগুলি ব্যবহার করতে হবে এবং নির্দিষ্ট ক্রমে সেগুলি পড়তে হবে, অন্য কোনও ক্রমে সেগুলি পড়ার সময় সমস্ত প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে; মুক্তির প্রত্যাশিত প্রভাব কেবল অনুসরণ করবে না। অনুষ্ঠানটি অবশ্যই রাতে করা উচিত, তবে শেষ সূরাটি অবশ্যই ভোরের আগে পড়তে হবে।

এমন একটি মতামতও রয়েছে যে প্রার্থনার জন্য সর্বাধিক প্রভাব রয়েছে সম্ভাব্য প্রভাব, এটি সরাসরি কোরান থেকে পড়তে হবে, আরবীতে পড়ার সময়, সর্বদা অনুবাদ ছাড়াই। অবশ্যই, একই সময়ে, শুধুমাত্র আরবি নয়, ক্ষতি দূর করার জন্য তাতার প্রার্থনাও আপনাকে সাহায্য করতে পারে। যাইহোক, তারা বলে যে আপনার যদি একটি অনুবাদ পড়ার প্রয়োজন হয় তবে এটি পড়ার সময় আপনাকে হৃদয় দিয়ে সূরাগুলি পড়তে হবে এবং কোরান প্রার্থনাকারী ব্যক্তির হাঁটুতে শুয়ে থাকা উচিত।

এটি লক্ষণীয় যে কখনও কখনও এটি ঘটে যে জাদুবিদ্যা খুব শক্তিশালী এবং এর ধ্বংসাত্মক শক্তি এতটাই দুর্দান্ত যে শিকার, অসুস্থতা বা দুর্ভাগ্য দ্বারা ভেঙে পড়া, বিছানা থেকে উঠতে সক্ষম হয় না। এই ক্ষেত্রে, সূরাটি অন্য ব্যক্তির দ্বারা পড়তে পারে, তবে, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে এই ব্যক্তিটি শিকারের প্রতি ঘনিষ্ঠ এবং অনুকূলভাবে নিষ্পত্তি করা হয়, শুধুমাত্র এতে দুয়ার ক্ষেত্রেপ্রভাব পড়বে। তদুপরি, অনেকে যুক্তি দেন যে এই ক্ষেত্রে, ভুক্তভোগীর এমনও সন্দেহ করা উচিত নয় যে অপরিচিতরা তার পরিত্রাণের জন্য প্রার্থনা করছে, তবে কেবলমাত্র আল্লাহর ইচ্ছার উপর নির্ভর করুন, অন্তত মানসিকভাবে - এইভাবে ইসলামে খারাপ চোখের বিরুদ্ধে প্রার্থনা কাজ করে।

কিভাবে মুসলমানদের বিশ্বের মন্দের প্রকাশ থেকে নিজেদের রক্ষা করা উচিত সে সম্পর্কে আমাদের নিবন্ধের শেষে, আমি আবারও বলতে চাই যে দুআ একটি অত্যন্ত শক্তিশালী হাতিয়ার যা অবজ্ঞা বা অযথা ব্যবহার করা যায় না। দুআ আপনার সন্তানদের মন্দ দৃষ্টি থেকে রক্ষা করতে পারে, আপনার ঘর এবং পরিবারের স্বাচ্ছন্দ্যকে রক্ষা করতে পারে শুধুমাত্র যদি আপনি তাদের ক্ষমতা এবং আল্লাহর ইচ্ছায় শতভাগ বিশ্বাস করেন। আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি যদি দুআটি বিশেষভাবে মন্দ নজরের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেন তবে আপনি ইতিমধ্যেই জিনক্সড হয়েছেন। প্রথমে নিজেকে বোঝার চেষ্টা করুন, হয়ত আপনি একজন সম্পূর্ণ সম্মানিত মুসলিমের জীবন যাপন করেছেন বা খুব সৎ ব্যক্তি নন? আপনাকে কষ্ট ও পরীক্ষার মধ্য দিয়ে নেতৃত্ব দিয়ে আল্লাহ আপনাকে ভালো করে দেন, এটাই তাঁর ইচ্ছা। যাইহোক, আপনি যদি নিশ্চিত হন যে আপনি অভিশাপের শিকার হয়েছেন এবং অন্য কোন উপায় দেখতে পাচ্ছেন না, তবে প্রার্থনাকে সুরক্ষার উপায় হিসাবে ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

আল্লাহ মহান এবং ন্যায়পরায়ণ এবং তিনি না হলে কে আপনাকে শান্তি পেতে সাহায্য করতে পারে? সম্পূর্ণ গম্ভীরতা এবং চিন্তার বিশুদ্ধতার সাথে মন্দ চোখের বিরুদ্ধে কুরআন পড়ার দিকে যান, আমরা আমাদের নিবন্ধে নির্দেশিত হিসাবে ঠিকভাবে পাঠটি সম্পাদন করুন এবং বিশ্বাস করুন, যদি এটি সর্বশক্তিমানের ইচ্ছা হয় তবে আপনার জীবন খুব দ্রুত বদলে যাবে - শুধু তোমার প্রার্থনা বন্ধ করো না। আমাদের নিবন্ধের শেষে, আমরা আবারও উল্লেখ করতে চাই যে ইসলামে জাদুবিদ্যা ভয়ানক পাপনিষেধাজ্ঞা অমান্যকারীদের জান্নাতে স্থান হবে না। আর এই পৃথিবীতে শয়তানের কোন জাদুবিদ্যা বা কোন শক্তি আল্লাহর মহিমা ও তার ক্ষমতার সাথে তুলনা করতে পারে?

অতএব, যদিও আপনার খারাপ লোক এবং স্থানগুলি থেকে সাবধান হওয়া উচিত, আপনার ভয় পাওয়া উচিত নয়, কারণ আপনি সর্বদা তাঁর সুরক্ষার অধীনে থাকেন, বিশেষত যদি আপনি প্রার্থনায় যথেষ্ট সময় ব্যয় করেন এবং কঠোরভাবে তাঁর ইচ্ছা অনুসরণ করেন। আপনার বাড়িতে শান্তি এবং সর্বশক্তিমান সবকিছু খারাপ থেকে আমাদের রক্ষা করুন!

• ভাগ্য বলা
• ষড়যন্ত্র
• আচার
• চিহ্ন
• ইভিল আই এবং ড্যামেজ
• চর্মস
• প্রেম মন্ত্র
• ল্যাপেলস
• সংখ্যাতত্ত্ব
• মনোবিজ্ঞান
• অ্যাস্ট্রাল
• মন্ত্র
• প্রাণী এবং

এই দিনে ব্যাপক উদযাপন ছিল, মানুষ পান এবং হাঁটা. এটা বিশ্বাস করা হত যে ডাব পূর্ণ হলে প্রচুর পান করা পাপ নয়। এটা অকারণে নয় যে তারা বলেছিল: "আমি আটকে গেছি!" শীতকালীন নিকোলাসে, মদ্যপানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার রেওয়াজ রয়েছে। আপনি সঙ্গে একটি আত্মীয় স্বাস্থ্যের জন্য একটি প্রার্থনা সেবা অর্ডার করতে পারেন অ্যালকোহল আসক্তি. 19 ডিসেম্বর, সেন্ট নিকোলাস শিশুদের জন্য উপহার নিয়ে আসে এবং আত্মীয়রা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য প্রার্থনা করে।

মুসলিম প্রার্থনা কি ক্ষতি এবং খারাপ চোখের বিরুদ্ধে সাহায্য করে?

দ্বারা চেহারাএবং জীবনের লক্ষ্যআধুনিক মানুষের পক্ষে তারা কোন বিশ্বাসে চলে তা নির্ধারণ করা কঠিন। অর্থোডক্স, মুসলিম বা অন্য ধর্মের প্রতিনিধি হোক না কেন, তারা সমৃদ্ধি এবং ভালবাসায় বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে, তারা একটি বড় পেতে চায় সুন্দর ঘরএবং একটি শক্তিশালী বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবার।

খারাপ চোখ এবং ক্ষতি বিরুদ্ধে মুসলিম প্রার্থনা

হায়, সবাই এতে সফল হয় না, এবং কেউ কেউ জীবন উপভোগ করার সময়, অন্যরা তাদের কালো হিংসা করে বা জাদুবিদ্যার সাহায্যে তাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করে। মন্দ চোখ এবং ক্ষতির বিরুদ্ধে মুসলিম প্রার্থনা ইসলামের সমস্ত প্রতিনিধিদের নিজেদের এবং তাদের প্রিয়জনদের অশুভ কামনাকারীদের কাজ থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে।

দুর্নীতি থেকে মুক্তি পেতে হলে সৎভাবে জীবনযাপন শুরু করুন

কোরান কোন প্রকার রাগকে গ্রহণ করে না। বিশ্বাসীদের উচিত প্রত্যেকের সবসময় ভালো বোধ করা। অর্থাৎ, হিংসা যদি আপনার ক্ষতি বা অসুস্থতার কারণ হয়ে থাকে, তাহলে নিজের থেকে নেতিবাচকতা দূর করতে এবং আপনার অসুস্থতার চিকিৎসা করতে বলুন, কিন্তু একই সময়ে, রাগ করবেন না, দোষারোপ করবেন না এবং বিশেষ করে আপনার অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করবেন না, এটি একজন মুসলমানের জন্য মহাপাপ হিসেবে বিবেচিত হয়।

দিন উচ্চ শক্তিএই ব্যক্তির ভাগ্য নির্ধারণ করুন, এবং পরিবর্তে, আপনার জীবন বিশ্লেষণ. সর্বোপরি, এটি কোনও মুসলমানের কাছে গোপন নয় যে আল্লাহ সবকিছু দেখেন এবং কিছু লোক কীভাবে অন্যদের ক্ষতি করে, বিশেষ করে যখন এটি করা হয় "মৃত্যুর জন্য।" তিনি এটি শুধুমাত্র তখনই করার অনুমতি দেন যখন শিকার ব্যক্তিটি পূর্বে সেই ব্যক্তির ক্ষতি করে থাকে বা তার বিরুদ্ধে ক্ষোভ পোষণ করে থাকে।

মনে রাখবেন পৃথিবীর সবকিছুই সর্বশক্তিমানের ইচ্ছানুযায়ী হয়। ইসলামের সকল বিধি-বিধান কঠোরভাবে মেনে চলা শুরু করুন। শুধুমাত্র একটি ধার্মিক জীবন যাপনের মাধ্যমে আপনি মন্দ চোখ থেকে রক্ষা করার জন্য মুসলিম প্রার্থনার উপর নির্ভর করতে পারেন।

কোরানে প্রতিষ্ঠিত নিয়ম অনুসারে, একজন মুসলমান বাধ্য:

• প্রতিদিন নামাজ পড়ুন,
• গরীবদের ভিক্ষা দাও,
• রমজানে রোজা রাখা,
• আল্লাহর নামের মহিমা ঘোষণা করে দিনে কয়েকবার ধিকরের শব্দগুলি পড়ুন।

যদি ইতিমধ্যে ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে এবং প্রতিদিন এর প্রভাব আরও বেশি ধ্বংসাত্মক হয়, আপনার মনে হবে যেন একটি পাথর আপনার গলায় ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে এবং এটি আপনাকে নীচের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। এটি একটি চিহ্ন যে এটি অবিলম্বে অপসারণ করা প্রয়োজন। মুসলিম ধর্মের সমস্ত বিশ্বাসীদের কোরানের সাহায্য নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা তারা অন্তত প্রতিদিন পড়তে পারে। কিন্তু মনস্তাত্ত্বিক ও যাদুকরদের কাছে যাওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এই লোকদের সাথে কোন সম্পর্ক মহাপাপের লক্ষণ।

ক্ষতি অপসারণ করার আগে আপনার যা জানা দরকার

অনেক প্রার্থনা আছে, যার জন্য একজন ব্যক্তি বাড়িতে নেতিবাচক শক্তি পরিত্রাণ পেতে সক্ষম হয়। হ্যাঁ, প্রার্থনা যে কোনও অভিশাপের প্রভাবকে পরিষ্কার করতে পারে, তবে আপনার এমন কিছু ভাবা উচিত নয় যে "আমি এখন পবিত্র পাঠ্যটি পুনরায় পড়ব এবং এর ফলে দ্রুত নিজের থেকে অভিশাপ সরিয়ে ফেলব।" এটি এমনভাবে কাজ করে না, শুধুমাত্র যারা ইসলামের নিম্নলিখিত সমস্ত নিয়ম অনুসরণ করে আল্লাহর সাহায্যের আশা করতে পারে:

1. শুধুমাত্র এই বিশ্বাসের অনুগামীরাই মুসলিম প্রার্থনার শক্তির সদ্ব্যবহার করতে পারে; খ্রিস্টানদের জন্য, অন্যান্য বিপুল সংখ্যক, কম কার্যকর উপায় নেই, এবং তারা ঠিক তেমনি অশুভ কামনাকারীদের দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতিকে পুরোপুরি দূর করে।
2. প্রার্থনার পবিত্র শক্তিতে আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করা গুরুত্বপূর্ণ এবং তারা যে কোনও জাদুবিদ্যা দূর করতে পারে।
3. রাতে সূরা পড়া বাঞ্ছনীয়। সূর্য ওঠার সাথে সাথে শয়তান ও কালো জাদুকরদের সময় শুরু হবে।
4. দিনের আলোতে যদি সর্বশক্তিমানের দিকে ফিরে যাওয়ার প্রয়োজন হয়, তবে সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যায় এটি করা ভাল। বাকি সময় আল্লাহ ব্যস্ত থাকেন এবং মানুষের কথা শোনার সময় নেই।
5. নবী বিশেষ করে শুক্রবারে ক্ষতি এবং খারাপ দৃষ্টি অপসারণের জন্য অনুরোধের নিষ্পত্তি করা হয়। সপ্তাহের এই বিশেষ দিনে শব্দে উচ্চারিত একটি ইচ্ছা পূরণ অন্যদের তুলনায় দ্রুত ঘটবে।
6. সবচেয়ে ভালো হয় যদি নামাজ পড়ার সময় আপনি ধ্যানমূলক ট্রান্সের অবস্থায় পড়ে যান। এটি করা সহজ নয়, তবে আপনি যদি সফল হন তবে ফলাফলটি আশ্চর্যজনক হবে।
7. সূরাগুলোর পাঠ অবশ্যই মূল ভাষায় অর্থাৎ আরবীতে হতে হবে। আপনি নিজে থেকে কুরআনে কি লেখা আছে তা বুঝতে না পারলে, আপনার বন্ধুদের সাহায্যের জন্য বলুন বা ইন্টারনেটে একটি ব্যাখ্যামূলক ভিডিও খুঁজুন।

দুষ্ট চোখ এবং ক্ষতি বিরুদ্ধে সাহায্য প্রার্থনা

কোন ইসলাম ধর্মীয় নিরাময় অনুষ্ঠান বা অশুভ আত্মার উপস্থিতি থেকে ঘর পরিষ্কারের উপর ভিত্তি করে পবিত্র বইমুসলমান - কোরান। এটিতে যে কোনও জাদুবিদ্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার প্রয়োজনীয় সমস্ত পদ্ধতি রয়েছে, মূল বিষয় হল কোন ক্ষেত্রে কোন সূরাগুলি ব্যবহার করা উচিত তা জানা।

একটি নিয়ম হিসাবে, অপসারণ মুসলিম দুর্নীতিএবং সৌভাগ্য ফিরিয়ে আনুন, আপনাকে প্রথমে প্রথম সূরাটি পড়তে হবে - আল-ফাইতিহ। অতঃপর ছত্রিশতম সূরা-ইয়া-সিনা-এর দিকে ফিরে যান। প্রস্তুত থাকুন যে এটি পড়তে প্রায় এক চতুর্থাংশ সময় লাগবে, যেহেতু এটি তেয়াশিটি আয়াত নিয়ে গঠিত। স্বয়ং নবীর মতে, এটি 83তম সূরা যা কোরানের হৃদয় হিসাবে বিবেচিত হয়। সূরা নাস দ্বারা পরিস্কারের আচার শেষ করা উত্তম।

গুরুত্বপূর্ণ ! ইসলামে, কালো জাদুবিদ্যার বিরুদ্ধে মুসলিম প্রার্থনা পড়ার সময়, কেউ মূল থেকে বিচ্যুত হতে পারে না। অতএব, ইন্টারনেটে অনুসন্ধান না করে সরাসরি কোরান থেকে সম্পূর্ণ পাঠ নেওয়া ভাল। যদি আপনার কাছে এখনও এই মুসলিম হ্যান্ডবুকটি না থাকে, তবে এটি কিনতে ভুলবেন না, কারণ যে কোনো সময় খারাপ চোখ থেকে পরিষ্কারের প্রয়োজন হতে পারে।

যদি আপনার প্রিয়জনের ব্যথা হয় মন্দ আত্মাএবং শয়তানের প্রলোভনের সাপেক্ষে, প্রতিদিন আল-বাক্কারা পড়ে শেষ করুন। যেমন নবী বলেছেন, "আপনি যদি এই সূরাটি পাঠ করেন তবে সবচেয়ে প্রভাবশালী যাদুকরও চারপাশে নির্মিত সুরক্ষা দুর্গ ধ্বংস করতে সক্ষম হবে না।" এটি আল-বাক্কারা যা সর্বশ্রেষ্ঠ আয়াতগুলির একটি ধারণ করে - "আয়াতুল-কুরসি" আয়াত। এটি পড়ার সময়, জিনি এবং শয়তানরা তাদের শক্তি হারিয়ে ফেলে এবং আপনাকে আর অভিশাপ দিতে পারে না, এমনকি যদি তারা সত্যিই চায়, এবং ক্ষতির প্রভাব সম্পূর্ণরূপে নিরপেক্ষ হয়।

কালো জাদু ধ্বংস করার আরেকটি সমান কার্যকর উপায় হল আল-মুমিনুনের সমাপ্তি পড়া। এই সূরাটির অলৌকিক ক্ষমতা সম্পর্কে কিংবদন্তি তৈরি করা হয়েছে, যা "বিশ্বাসী" হিসাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে আপনি যদি একজন সত্যিকারের মুসলমান হন এবং একটি উচ্চ পর্বতের কাছে এই পাঠ্যটি পড়েন, আপনি দেখতে পাবেন কিভাবে পাথরটি দুটি ভাগে বিভক্ত হবে এবং নিরাময় আর্দ্রতা এর গভীরতা থেকে প্রবাহিত হতে শুরু করবে।

অশুভ আত্মাদের একটি ঘর পরিষ্কার করতে, আপনি প্রার্থনা পড়ার সময় ধূপ দিয়ে ধূমপান করতে পারেন বা লবণ উচ্চারণ করতে পারেন এবং এটি কোণে ছড়িয়ে দিতে পারেন।

মন্দ দৃষ্টি এবং ক্ষতি থেকে সূরাগুলি মিশারী রশিদ শ্রেষ্ঠ! দ্বারা�

সূরা আল ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সূরার শেষ দুটি আয়াত

জোরালো দুআমন্দ চোখ থেকে, হিংসা, জাদুবিদ্যা, অসুস্থতা,

একটি শিশুকে খারাপ চোখ থেকে রক্ষা করার জন্য প্রার্থনা

প্রায়শই, বাচ্চাদের, বিশেষত নবজাতকদের, ওগ্লিং লোকেদের নেতিবাচক প্রভাব দূর করতে সাহায্যের প্রয়োজন হয়। এই কারণেই বেশিরভাগ পিতামাতা, সন্তানের জন্মের কিছু সময়ের জন্য, যখন সন্তানের শক্তির শেল এখনও যথেষ্ট শক্তিশালী হয় না, তখন তাদের শিশুকে চোখ থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করে। এবং মুসলিম পিতামাতারা অতিরিক্তভাবে নামাজ পড়েন, যার ফলে শিশুর জন্য তৈরি হয় প্রতিরক্ষামূলক তাবিজখারাপ চোখ, ক্ষতি এবং ভয় থেকে এবং এই সম্পর্কে তাদের সমস্ত ভয় পরিত্রাণ পেতে. প্রথম, শেষ, 112তম এবং 113তম সূরাগুলি এই ধরনের উদ্দেশ্যে চমৎকার।

এখন আপনি জানেন যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোন প্রার্থনা আপনাকে সাহায্য করবে, এটি সঠিকভাবে ব্যবহার করুন এবং সৎভাবে জীবনযাপন করুন এবং আপনার জীবনে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।

মন্দ চোখ, ক্ষতি এবং অন্যান্য জাদু প্রভাব বিরুদ্ধে মুসলিম প্রার্থনা

মন্দ চোখ, ক্ষতি এবং অন্যান্য জাদুকরী আচারধার্মিক মুসলমানদের দ্বারা কঠোরভাবে নিন্দা করা হয়। জাদুবিদ্যা যে খারাপ তা মুসলমানদের পবিত্র গ্রন্থ কোরানে লেখা আছে। এর সাথে যুক্ত কেউ কখনো বেহেশতে গিয়ে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারবে না।

ধর্মগ্রন্থ বলে যে শুধুমাত্র আল্লাহ নিজেই অশুভ শক্তির মোকাবিলা করতে পারেন। অতএব, যারা ইসলামের দাবি করে, তারা যখন ক্ষতি এবং দুষ্ট চোখের সম্মুখীন হয়, তারা ভবিষ্যতকারী এবং ডাইনিদের কাছে যায় না, বরং সাহায্যের জন্য কোরানের দিকে ফিরে যায়।

কিভাবে সঠিকভাবে বাস করতে?

ইসলামে আল্লাহর ইচ্ছা বলে একটা জিনিস আছে। এটা সম্ভব যে আপনি যে ব্যর্থতা এবং সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন তা আপনাকে সত্য পথে পরিচালিত করার জন্য সর্বশক্তিমানের ইচ্ছা।

ক্ষতির জন্য এবং আপনাকে বাইপাস করার জন্য দুষ্ট চোখ, আপনাকে সর্বদা নীচের নিয়মগুলি অনুসরণ করতে হবে। দেখুন আপনি সবকিছু মেনে চলেন কিনা।

• আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে আন্তরিকভাবে ভালোবাসুন। সূরা আল-হিজরে বলা হয়েছে: “হে আমার রব! যেহেতু আপনি আমাকে সত্যের পথ থেকে বিচ্যুত করেছেন, তাই আমি পৃথিবীর সমস্ত খারাপ জিনিসকে এটি দিয়ে শোভিত করব এবং অবশ্যই আপনার আন্তরিক বান্দা ছাড়া সবাইকে বিভ্রান্ত করব।” সর্বশক্তিমানের প্রতি আপনার ভক্তি দেখান, তাঁর পথ অনুসরণ করুন। ক্রমাগত যিকিরের শব্দগুলি (সর্বশক্তিমানের স্মরণ) পুনরাবৃত্তি করে আল্লাহর প্রশংসা করুন।

জামায়াতের (সমষ্টিগত) অংশ হও এবং সম্মিলিত নামায (জামাতের সালাত) আদায় কর। অশুভ শক্তির পক্ষে একাকী ব্যক্তিকে কাবু করা সহজ। "সুনান আত-তিরমিযী" সংকলন বলে: "অধিকাংশের সাথে লেগে থাকো এবং বিভক্তি থেকে সাবধান থাকো। প্রকৃতপক্ষে, শয়তান একজনের সাথে আছে, কিন্তু সে দুই থেকে এগিয়ে।"

নবী (সাঃ) বলেছেন: “এমন একটি গ্রাম বা তাঁবুর শহর নেই যেখানে কমপক্ষে তিনজন লোক বাস করে এবং যেখানে শয়তান তাদের দখল না করলে তারা সম্মিলিত নামায পড়ে না। তাই দলের সাথে থাকুন! সত্যই নেকড়ে আলাদা করা ভেড়াকে খেয়ে ফেলে"(জামিউল-আহাদিস, 20433)।

যে ঘরে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে সেটি অবশ্যই শান্ত, নির্জন এবং পরিষ্কার হতে হবে। কিছুই এবং কিছুই হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়.