সফলতার জন্য মুসলিম প্রার্থনা। সত্যিই কাজ করে যে মুসলমানদের জন্য অর্থের জন্য বানান

"বিসমিল্লাহি রাহমানির রাহিম" শব্দের অর্থ কী? মুসলমানরা কেন এটি প্রায়শই ব্যবহার করে এবং এর অনুবাদ কী?

সকল মুসলমানের বরকতময় বাক্য হল প্রার্থনা "বিসমিল্লাহি রাহমানির রাহিম"

শব্দগুচ্ছের সঠিক প্রতিলিপিটি এরকম দেখাচ্ছে: বিসমিল্লাহি-র-রহমানি-র-রহিম। এটি কেবল একটি উচ্চারণ, তবে এই শব্দগুলির অর্থে বিনিয়োগ করা সমস্ত শক্তি এবং শক্তি ব্যাখ্যা করতে সক্ষম নয়। "বিসমিল্লাহি রাহমানির রাহিম" বাক্যটির অনুবাদ (অর্থ) - করুণাময় ও করুণাময় আল্লাহর নামে।

"আল্লাহর নামে" মানে কি?

প্রতি ধর্মপ্রাণ মুসলমানতার যে কোনো কাজ সর্বশক্তিমানের নামে শুরু করতে হবে, শুধুমাত্র তার স্রষ্টার সন্তুষ্টির জন্য সমস্ত ভালো কাজ ও উপাসনা করতে হবে এবং সব বিষয়ে একমাত্র তাঁর ওপরই নির্ভর করতে হবে।

সেক্ষেত্রে, যখন কোন ব্যবসা শুরু করার আগে, একজন মুসলমান "বিসমিল্লাহি রাহমানির রাহিম" বাক্যাংশটি উচ্চারণ করে, তার কাজগুলি কেবল সর্বশক্তিমানের আশীর্বাদই পায় না, বরং উচ্চ পুরষ্কার দ্বারা উত্সাহিত হয়, যা শেষ বিচারের দিনে মূল্যবান হবে। পাপের বিনিময়ে একটি দর কষাকষি, নরক থেকে পরিত্রাণ হিসাবে।

যদি কোন ব্যক্তি সর্বশক্তিমান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নয়, বরং কিছু পার্থিব লক্ষ্য অর্জনের জন্য ভাল কাজ করে, যেমন, খ্যাতি, সমৃদ্ধি, মানুষের মধ্যে তার খ্যাতি বৃদ্ধি বা অন্য কোন স্বার্থের জন্য, তবে সে তা নয়। আধ্যাত্মিক পুরষ্কার প্রদত্ত, তিনি কেবলমাত্র সেই জিনিসটি পান যা তিনি চেষ্টা করেছিলেন এবং বিচারের দিন তিনি তার ভাল কাজের উপর নির্ভর করতে পারবেন না, যেহেতু তিনি তার দূরবর্তী ভবিষ্যতের বিষয়ে চিন্তা করেননি, তবে শুধুমাত্র পার্থিব জিনিসের প্রতি আগ্রহী ছিলেন।

"বিসমিল্লাহি রাহমানির রাহিম" বাক্যাংশটি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার আন্তরিক উদ্দেশ্যের মৌখিক নিশ্চিতকরণ হিসাবে কাজ করে। তবে মানুষের অন্তরে যদি ভণ্ডামি ও অসততা থাকে, তাহলে এসব আমল যতই ভালো হোক না কেন, মহান আল্লাহর কাছে কবুল হবে না।

রহমান কি?

আরও সঠিকভাবে - আর-রহমান, যদি আমরা পাঠ্য থেকে শব্দটি সরিয়ে ফেলি। এটি আল্লাহর নামগুলির মধ্যে একটি, যা তাঁর সমস্ত বান্দাদের প্রতি তাঁর দয়ার গুণ প্রতিফলিত করে, তারা পাপী বা ধার্মিকই হোক না কেন। পৃথিবীর যে কোনো মানুষ, সে যতই বিপথগামী হোক না কেন, প্রভূত করুণা পায়, শুরু করে সুস্থ শরীর, একটি বিস্ময়কর পরিবার, একটি সুখী ভাগ্য, প্রধান করুণার সাথে শেষ - যে কোনো সময় অনুতপ্ত এবং ক্ষমা পাওয়ার সুযোগ।

রহিম কি?

আর-রহীম মহান আল্লাহর আরেকটি নাম ও গুণ। এটি শেষ বিচারের দিনে তাঁর সমস্ত অনুগত ও বাধ্য বান্দাদের প্রতি ঈশ্বরের করুণার ইঙ্গিত দেয়। যখন সকল মুমিন আল্লাহর সামনে সমবেত হবেন এবং তাঁর ন্যায্য আদালতে হাজির হবেন, তখন তিনি তাঁর করুণার গুণ দেখাবেন এবং যা ইচ্ছা ক্ষমা করবেন। তিনি তার বান্দাদেরকে তাদের সমস্ত ভাল কাজের কথা মনে করিয়ে দেবেন, ছোট ছোট ভাল কাজগুলি যা তারা নিজেরাই মনে রাখেনি এবং তাদের জান্নাতে অনন্ত সুখ দেবে শুধুমাত্র তার রহমতের কারণে - আর-রহমানের বৈশিষ্ট্য।

এ কারণেই প্রত্যেক মুসলমান সর্বশক্তিমানের কাছ থেকে ক্ষমা পেতে এবং বিচারের দিনে আনন্দিত হওয়ার চেষ্টা করে এবং তার প্রতিটি বিষয় একটি বরকতময় বাক্য দিয়ে শুরু হয় - বিসমিল্লাহি রাহমানির রাহিম প্রার্থনা, যার পাঠ্য যে কোনও ইসলামিক শিশুর কাছে পরিচিত এবং একটি মুসলিম বিশ্বাসী প্রধান শব্দ. এটি ঈশ্বরের রহমত ও ক্ষমতাকে চেনার একটি সূত্র, যে কোনো ব্যবসা শুরু করার আগে যার দোয়া চাওয়া হয়।

• প্রত্যেক মুমিনকে প্রার্থনা করতে হবে। কিছু লোক প্রায়শই এটি করে, অন্যরা শুধুমাত্র যখন প্রয়োজন হয়। কিন্তু সবাই নিজেরা নামাজ পড়তে পারে না। এই উদ্দেশ্যে......
• গীতগুলি একটি দুর্দান্ত আধ্যাত্মিক হাতিয়ার - নতুনদের জন্য এটি শক্তিশালী হচ্ছে, অভিজ্ঞদের জন্য এটি আধ্যাত্মিকতার বৃদ্ধি, এটি চার্চের কণ্ঠস্বর। রাশিয়ান ভাষায় গীতসংহিতা 69 খুব অভিব্যক্তিপূর্ণ......
• Psalter থেকে শ্লোক অধিকাংশ লেখক রাজা ডেভিড. কিন্তু অন্যান্য ছিল - উদাহরণস্বরূপ, গীতসংহিতা 45, পরের দুটির মতো, কোরাহ পরিবারের কারোর ছিল......
• গীতসংহিতা শুধুমাত্র পবিত্র ধর্মগ্রন্থ অধ্যয়নের জন্য নয়, আধ্যাত্মিক বৃদ্ধির জন্যও চমৎকার উপাদান। রাশিয়ান ভাষায় গীতসংহিতা 23 পড়া বিশ্বাসীদের তাদের প্রকাশ করতে দেয়......
• রাজা ডেভিড শুধু একজন মহান রাজাই ছিলেন না, একজন অনন্য লেখকও ছিলেন। ঈশ্বরের সাহায্যে, তিনি গীতসংহিতাগুলিতে মানুষের অভিজ্ঞতার সম্পূর্ণ পরিসীমা প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। উদাহরণস্বরূপ, গীত.......
• প্রার্থনা গীতসংহিতা 40 একজন বিশ্বাসীর জন্য একটি খুব স্মার্ট এবং শিক্ষামূলক পাঠ্য। এই বিশ্বাসটি সবাইকে মনে করিয়ে দেয় যে সেখানে নেই...
• অর্থোডক্স বিশ্বাসীদের সাম পড়ার জন্য একটি বিশেষ আদেশ রয়েছে। অধ্যায়গুলিকে কাঠিসমাসে একত্রিত করা হয়েছে (1 থেকে 15 পর্যন্ত), যার মধ্যে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, গীতসংহিতা 27 এর মধ্যে রয়েছে......
• গীতসংহিতা বইতে, প্রতিটি অধ্যায় অনন্য। এটি একটি পৃথক কাব্যিক কাজ, গভীর দার্শনিক এবং ধর্মীয় অর্থে ভরা। গীতসংহিতা 126 একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে (119 সহ......
• ছয়টি গীতসংহিতার মধ্যে, গীতসংহিতা 37 দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। তার কথার মাধ্যমে যে কোনো ব্যক্তি তার পাপের জন্য অনুতপ্ত হতে পারে বা প্রভুর প্রতি ভক্তি প্রকাশ করতে পারে। এছাড়া কথায় কথায়......
• আল-ফাতিহা সালাওয়াত নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে এখনও বিতর্ক রয়েছে। আল্লাহর কাছে অন্য সকল আবেদনের মধ্যে এটিকে সবচেয়ে মূল্যবান এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয় এবং এর দৈনিক বারবার পাঠ করা হয়......
• অনেকক্ষণ ধরেপূর্বের অঞ্চলে সোভিয়েত ইউনিয়নশুধুমাত্র একটি ব্যবহার করা হয়েছিল - সিনোডাল - বাইবেলের অনুবাদ। এটি দেশের সর্বজনীন নাস্তিকতার নীতি এবং উভয়ের কারণেই হয়েছিল।

এখন আপনি জানেন যে "বিসমিল্লাহি রাহমানির রাহিম" বাক্যাংশটির অর্থ এবং ব্যাখ্যার অনুবাদ কী, আপনি এটি সম্পর্কে এখানে পড়তে পারেন এবং অনলাইনে ধর্ম সম্পর্কে অন্যান্য প্রার্থনা এবং নিবন্ধগুলিও দেখতে পারেন!

বেশিরভাগ উদ্যোক্তা, বিশেষ করে যারা ব্যবসায় কিছু সাফল্য অর্জন করেছেন, যুক্তি দেন যে ব্যবসায় কিছু অর্জন করতে হলে আমাদের কাজ করতে হবে, কাজ করতে হবে এবং কাজ করতে হবে... অবশ্যই, আমাদের ইচ্ছা পূরণের কারণ তৈরি করতে হবে। তবে বারাকাত (অনুগ্রহ) এবং তৌফিক (সহায়তা) না থাকলে, একজন ব্যক্তি ব্যবসায় বা অন্যান্য ক্ষেত্রে কোন সাফল্য অর্জন করতে পারে না। হাদিস আল-কুদসিতে আল্লাহ সর্বশক্তিমান, যা আবু জাররা আল-গিফারী (আল্লাহর রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে প্রেরিত হয়:

يَا عِبَادِي : لَوْ أَنَّ أَوَّلَكُمْ وَآخِرَكُمْ ، وَإِنْسَكُمْ وَجِنَّكُمْ ، قَامُوا فِي صَعِيدٍ وَاحِدٍ ، فَسَأَلُونِي فَأَعْطَيْتُ كُلَّ إِنْسَانٍ مَسْأَلَتَهُ مَا نَقَصَ ذَلِكَ مِمَّا عِنْدِي ، إِلَّا كَمَا يَنْقُصُ الْمِخْيَطُ إِذَا أُدْخِلَ الْبَحْرَ

« হে আমার বান্দাগণ! যদি তোমাদের মধ্যে প্রথম ও শেষ মানুষ ও জ্বীন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আমার কাছে (কিছু চাই) এবং সে যা চেয়েছে আমি প্রত্যেককে তা দিয়ে দেই, তাহলে আমার যা আছে তা হ্রাস পাবে শুধুমাত্র একটি সূঁচের পরিমাণ কমে যাওয়ার পরিমাণ। জল) সমুদ্রে নিমজ্জিত হলে " (মুসলিম, 2577)

অর্থাৎ, আল্লাহতায়ালা যদি প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার কাছে যা চায় তার সবকিছুই দেন, তাহলে এটি কার্যত তার সম্পদকে হ্রাস করবে না।

আল্লাহ পরাক্রমশালী তাঁর বান্দাদেরকে তাঁর কাছে প্রার্থনা করার নির্দেশ দেন এবং তাঁর কাছে তাদের সমস্ত ইচ্ছা এবং প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে বলেন:

وَقَالَ رَبُّكُمُ ادْعُونِي أَسْتَجِبْ لَكُمْ

« এবং আপনার পালনকর্তা, আল্লাহ সর্বশক্তিমান বলেছেন: "আমাকে ডাক (আমার কাছে প্রার্থনা করুন), আমি আপনাকে উত্তর দেব (তুমি যা চাইবে)। " (সূরা গাফির, ৬০)

সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার জন্য বরকত প্রদান, সহায়তা প্রদান এবং ব্যবসায় প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন দুআ রয়েছে। তাই যে কেউ ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে চায় তার জন্য দোয়া করা উচিত এবং মহান আল্লাহর কাছে বরকত ও সাহায্য প্রার্থনা করা উচিত।

ইবন উমর (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললঃ

« হে আল্লাহর রাসূল, সে আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং সে আমার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। " নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে বললেনঃ

« আপনি কি ফেরেশতাদের সালাত (সালাত) এবং আল্লাহর সমস্ত সৃষ্টির তাসবীহ শুনেননি, যার মাধ্যমে তারা তাদের ভাগ্য লাভ করে? ভোরবেলা একশ বার পড়ুন:

سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللَّهِ العَظِيم، أستغفر الله

« সুবহানা ল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানা ল্লাহি ল-"আজিম, আস্তাগফিরু আল্লাহ »

« পবিত্র আল্লাহ, সকল প্রশংসা আল্লাহর, মহিমা মহান আল্লাহ। আমি আল্লাহর কাছে (গুনাহের) ক্ষমা প্রার্থনা করছি, "এবং সমস্ত বিশ্ব নম্রভাবে আপনার কাছে আসবে».

লোকটি চলে গেল এবং কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে বলল: হে আল্লাহর রসূল, সত্যিই, এই পৃথিবী আমার দিকে এমনভাবে ঘুরেছে যে আমি জানি না কোথায় রাখব। " (আল-খতিব)

আয়েশা (রাঃ) থেকে আরো বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

“আল্লাহ যখন পৃথিবীতে পাঠালেন, তখন তিনি উঠে দাঁড়ালেন, কাবার দিকে গেলেন এবং দুই রাকাত নামাজ আদায় করলেন। অতঃপর আল্লাহ তাকে এই দোয়াটি পাঠ করতে উদ্বুদ্ধ করলেন:

اللهم إنك تعلم سريرتي وعلانيتي ، فاقبل معذرتي ، وتعلم حاجتي فأعطني سؤلي ، وتعلم ما في نفسي فاغفر لي ذنبي ، اللهم إني أسألك إيمانا يباشر قلبي ، ويقينا صادقا حتى أعلم أنه لا يصيبني إلا ما كتبت لي ، ورضا بما قسمت لي

« আল্লাহুম্মা ইন্নাকা তা’লামু সারিরতি ওয়া ‘আলানিয়াতি ফা-ক্বাল মা’জিরাতি, ওয়া তা’ল্যামু হাজাতি ফা-তিনি সুলি, ওয়া তা’ল্যামু মা ফী নাফসি ফা-গফির-লি জানবি। আল্লাহুম্মা ইন্নি আস'আলুকা ইমানান ইউবাশিরু কালবি, ওয়া ইয়াকিনান সাদিকান হাত্তা আ'লিয়ামা আন্নাহু লা ইউশিবুনি ইলিয়া মা কাতাবতা লি, ওয়া রিজান বিমা কাসামতা লি »

« হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আপনি আমার গোপন ও প্রকাশ্য কাজ জানেন, তাই আমার ক্ষমা প্রার্থনা করুন। তুমি আমার সব চাহিদা জানো, আমি যা চাই তাই দাও। আমি আমার আত্মায় লুকিয়ে থাকা সবকিছুই তুমি জানো, আমার পাপ ক্ষমা করো। হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে ইমান (বিশ্বাস) চাই, যা আমার হৃদয়কে নিয়ন্ত্রণ করে, আমি গভীর সঠিক দৃঢ় বিশ্বাস চাই, যা আমাকে জানিয়ে দেবে যে আপনি আমার জন্য যা নির্ধারণ করেছেন তা ছাড়া আমার কিছুই হবে না, আমিও আপনার কাছে যা আছে তাতে সন্তুষ্টি চাই। আমার দেওয়া».

আরও, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: “অতঃপর আল্লাহতায়ালা আদম (আঃ)-কে অবহিত করলেন: “ হে আদম! নিশ্চয়ই আমি তোমার তওবা কবুল করলাম এবং তোমার গুনাহ মাফ করে দিলাম। যে ব্যক্তি এই দোয়ার মাধ্যমে আমার দিকে ফিরে আসবে, আমি তার গুনাহ মাফ করে দেব, তাকে সবচেয়ে কঠিন সমস্যা থেকে মুক্তি দেব, শয়তানকে তার কাছ থেকে তাড়িয়ে দেব, তার ব্যবসাকে সকল ব্যবসায়ীদের মধ্যে সর্বোত্তম করে তুলব, এবং এই পৃথিবী তার অনুগ্রহ করতে বাধ্য হবে, এমনকি যদি সে নিজেও এটা চায় না। "" (তাবারানী)

বন্ধুদের সাথে তথ্য!

অর্থ একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মানব জীবন. ভিতরে বিভিন্ন বারধর্মীয় এবং নৈতিক অর্থে তাদের বিভিন্ন অর্থ দেওয়া হয়েছিল, তবে কোনও ব্যক্তি সমাজে কমবেশি একীভূত হলে অর্থ ছাড়া বেঁচে থাকা অসম্ভব।

অর্থের অভাব জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে প্রচুর অসুবিধা সৃষ্টি করে, তবে সঠিকভাবে ব্যবহার করা সম্পদ একটি মুসলিম গুণ, আল্লাহ ভাল ধনী ব্যক্তিকে আশীর্বাদ করবেন এবং অর্থের অতিরিক্ত আকর্ষণ ছাড়াই, অর্থের জন্য বিশেষ মুসলিম প্রার্থনা ছাড়াই তিনি তার সম্পদ বৃদ্ধি করবেন।

ইসলামে, প্রার্থনা ছাড়াও, প্রার্থনা রয়েছে (আরবিতে দুআ) - এটি সর্বশক্তিমানের সাথে সরাসরি যোগাযোগের একটি সুযোগ।

তিনি স্পষ্ট এবং গোপন সবকিছু জানেন, তাই চাঁদের পৃষ্ঠে বা পৃথিবীর অন্ত্রে উচ্চস্বরে বা নীরবে বলা যাই হোক না কেন, তিনি যে কোনও প্রার্থনা শুনতে পাবেন।

আল্লাহর কাছে দুআ (প্রার্থনা) সর্বদা আত্মবিশ্বাসের সাথে বলতে হবে, কারণ আল্লাহ আমাদের এবং জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রের সাথে সম্পর্কিত আমাদের সমস্যাগুলি সৃষ্টি করেছেন, তিনি এই বিশ্বকে পরিবর্তন করার এবং যে কোনও সমস্যা সমাধান করার ক্ষমতা রাখেন। আপনি একটি প্রার্থনা পড়তে পারেন, বা আপনি শুনতে পারেন যে অন্য একজন ব্যক্তি কীভাবে এটি পড়েন, আপনার হৃদয়ে সর্বশক্তিমানের দিকে ফিরে যান - এবং তিনি তাঁর করুণার সাথে তাঁর বিশ্বস্ত ব্যক্তিকে পরিত্যাগ করবেন না।

মুসলিম প্রার্থনা "টাকার জন্য"

“আল্লাহর নামে, যিনি পরম করুণাময় ও দয়ালু। আমি অভিশপ্ত শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি, আমার প্রার্থনা কবুল করুন। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই শক্তির অভাব ও অলসতা থেকে, আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই কাপুরুষতা ও কৃপণতা থেকে।
আমি তোমার কাছে ঋণের দাসত্ব থেকে আশ্রয় চাই এবং
মানুষের উপর অত্যাচার। যা হালাল তা আমার কাছে নাযিল কর। আমার থেকে যা হারাম তা কেড়ে নাও। আর তোমার রহমতে আমাকে সেই কামনা-বাসনা থেকে মুক্ত কর যা তুমি নও।"

মুসলিম দুআ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে পরিবেশন করে এবং বিভিন্ন উত্স রয়েছে।বেশিরভাগ প্রার্থনা কুরআন থেকে নেওয়া হয়, কিছু শেখ এবং আউলিয়া (আল্লাহর বন্ধু) থেকে গৃহীত হয়। অর্থের জন্য মুসলিম প্রার্থনা ব্যাপক; জীবনে সৌভাগ্য, পারিবারিক মঙ্গল এবং সুখ আনার জন্য এবং বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য একটি মুসলিম প্রার্থনা রয়েছে।

কিভাবে সঠিকভাবে প্রার্থনা?

প্রার্থনার আগে, আপনাকে আপনার আত্মা এবং শরীরকে পরিষ্কার করতে হবে এবং আপনার চিন্তাগুলি সর্বশক্তিমানের দিকে পরিচালিত করতে হবে। প্রথাগত প্রার্থনার আগে, আপনাকে ইসলামের ঐতিহ্য অনুসারে পোশাক পরতে হবে, শরীরের এমন অংশগুলিকে ঢেকে রাখতে হবে যা প্রার্থনা পড়ার বা শোনার আগে আবৃত করা উচিত।

নামাযের আগে, আপনি কোন কিছু দিয়ে নিজেকে অপবিত্র করতে পারবেন না, অপবিত্রতার সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন না বা অশুচি পশুর চুল দিয়ে কাপড়ে দাগ লাগাতে পারবেন না।

অপবিত্র প্রাকৃতিক উপায়েনামাজ পড়ার বা শোনার আগে অবশ্যই নিজেকে ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

বিপদের মুহুর্তে জীবন বাঁচানোর জন্য বলা প্রার্থনার ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়।আল্লাহ করুণাময়, তিনি তাদের ক্ষমা করবেন যারা আন্তরিকভাবে তাঁর সাহায্য এবং সুরক্ষার আশ্রয় নেয়। আপনাকে প্রার্থনাটি পড়ার চেয়ে কম মনোযোগ সহকারে এবং আত্মার সাথে শুনতে হবে।

প্রার্থনা থেকে কি আশা করা যায়?

আল্লাহ তাকে সমর্থন করবেন যে তাকে সম্বোধন করা প্রার্থনা আন্তরিকভাবে পাঠ করে বা শোনে। অর্থের জন্য মুসলিম প্রার্থনা একটি নির্ভরযোগ্য উপায়, যা অবলম্বন করে প্রত্যেক বিশ্বাসী যখন তার বিশেষভাবে প্রয়োজন তখন অর্থ আকর্ষণ করতে পারে।

এটা উপর প্রার্থনা শুনতে দরকারী আরবি, এমনকি যদি আপনি সমস্ত শব্দের অর্থ সম্পূর্ণরূপে বুঝতে না পারেন। নামাজকে আলাদা করা উচিত - যাদের কাছে মৌলিক প্রয়োজনের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ নেই এবং যারা আরও ভাল কাজ করতে সক্ষম হওয়ার জন্য এবং দরিদ্র ও বঞ্চিতদের আরও বেশি সমর্থন করার জন্য আল্লাহর কাছে তাদের অর্থ বৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করে তারা একইভাবে প্রার্থনা করে না। .

অর্থের জন্য অর্থের কোন অর্থ বা মূল্য নেই কোন সনাতন ধর্মে।

অর্থের অর্থ এবং উদ্দেশ্য হল ভাল কাজ করা এবং অন্যকে সাহায্য করা। এই উদ্দেশ্যে আল্লাহর কাছে অর্থের পরিমাণ বাড়াতে বলা হয়েছে - সাধারণ লোভ এবং অর্থ-লোভের বাইরে নয়। অর্থ একটি লক্ষ্য হতে পারে না, এটি সর্বদা একটি উপায় মাত্র।

Cassandra196 দ্বারা মূল পোস্ট
দুয়ার প্রার্থনা "তাজনামা"

بســــــــــــــم الله الرحمان الرحيم
اللهُم يا صانع كل مصنوع و ياجابركل كسيرويامؤنس كل فقيروياصاحب كل غريب وياشافي كل مريض وياحاضركل خلائق ويارازق كل مرزوق وياخالق كل مخلوق ويا حافظ كل محفوظ ويافاتح كل مفتوح وياغالب كل مغلوب ويامالك كل مملوك وياشاهدكل مشهودوياكاشف كل كرب اجعل لى من امرى فرجا ومخرجااقذف قلبى لاارجو احدا سواك برحمتك ياارحم الرحمين

"বিসমিল্লাহির-রহমানির রাহিম। আল্লাহুমা ইয়া সানি উ কুল্লি মাসনু ইয়া জাবিরু কুল্লি কিয়াসিরিন ইয়া মুচনিসু কুল্লি ফাক্‌রিন ইয়া সাহিবু কুল্লি গারিবিন ইয়া শাফি কুল্লি মারিদিন ইয়া হাদিরু কুল্লি হাল্লিকিন ইয়া রাজিকু কুল্লি মারযিউক্লি মাকুল্লিন মাকুল্লিন কুল্লি মাফতুখিন ইয়া গালিবু কুল্লি মাগলুবিন ইয়া মালিক কুল্লি মামলুকিন ইয়া শাখিদু কুল্লি মাশখুদিন ইয়া কাশিফু কুল্লি কারবিন ইজাল-লি মিনানরি, ফারজান ওয়া মাহরাজান ইকজিফ কালবি লাআরজু আহাদান সিউয়াক বিরহমাতিকা ইয়া আরহামার-রাহিমিন।

অনুবাদ:
হে আল্লাহ, সকল সৃষ্টির স্রষ্টা, হে সকল গরীবদের সান্ত্বনাদাতা, হে সকল বিচরণকারীর সঙ্গী, হে সকল রুগ্নকে আরোগ্যকারী, হে অভাবগ্রস্তকে আশীর্বাদদাতা, হে সকল কিছুর প্রকাশক, হে সকল কিছুর বিজয়ী। বিজয়ী, হে দৃশ্যমান সবকিছুর সাক্ষী, হে আল্লাহ, আমাকে প্রতিটি বিষয়ে সফল ফলাফল দান করুন, আমি আপনার ব্যতীত অন্য কারো উপর ভরসা করি না, হে পরম করুণাময়! !
এই নামাজের 30টি ফজিলত রয়েছে:
1. কেউ যদি নিজেকে শত্রুদের মধ্যে দেখতে পায় এবং তাদের ক্ষতির আশঙ্কা করে, তবে তাকে অযু অবস্থায় আন্তরিকভাবে এটি 7 বার পাঠ করা উচিত। প্রার্থনা এবং আল্লাহতাকে রক্ষা করা হবে, ইনশাআল্লাহ।
2. যদি কেউ নিজেকে দারিদ্র্য এবং দুর্দশায় দেখতে পায় তবে তাকে অবশ্যই সন্ধ্যায় 2 রাকাতে ফাতিহার পরে সূরা "ইখলাস" পাঠ করতে হবে এবং এই দোয়াটি পড়তে হবে: "হে আল্লাহ! "তাজনাম" এর সম্মানের খাতিরে আমাকে দারিদ্র্য থেকে বাঁচাও! এবং তারপরে আপনি যা চান তা জিজ্ঞাসা করুন এবং আপনার মুখের উপর হাত চালান ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ শীঘ্রই আপনার অনুরোধটি পূরণ করবেন।
3. যে ব্যক্তি শিখর (দুর্নীতি) দ্বারা পরাজিত হয় সে অবশ্যই এই প্রার্থনাটি 7 বার পাঠ করবে, তারপর এই জলটি তার উপর ঢেলে দেবে এবং ইনশাআল্লাহ, শিখর থেকে মুক্তি পাবে।
4. যদি কেউ এত বেশি খাওয়া হয় যে হৃদয়ে ব্যথা দেখা দেয়, তবে আপনাকে সাদা প্লেটে জাফরান দিয়ে এই প্রার্থনাটি লিখতে হবে, জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে, পান করতে হবে, আপনার মুখ এবং চোখ ধুয়ে ফেলতে হবে।
5. যদি কেউ দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ থাকে এবং কোন কিছুই তাকে সাহায্য করে না, তবে তাকে এই দোয়াটি 70 বার পড়তে হবে এবং বৃষ্টির পানিতে ফুঁ দিয়ে অসুস্থ ব্যক্তিকে পান করাতে হবে, ইনশাআল্লাহ, সে শীঘ্রই উপশম পাবে।
6. যদি কেউ নিজেকে বড় দুর্ভাগ্য ও কষ্টের মধ্যে দেখতে পায়, তবে একজনকে অবশ্যই অযু অবস্থায় এই দোয়াটি 1000 বার পড়তে হবে, ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ সাহায্য করবেন।
7. যে কেউ তাদের বসের কাছ থেকে তাদের সমস্যার ইতিবাচক সমাধান পেতে চায় তার কাছে এই প্রার্থনাটি 7 বার পাঠ করা উচিত এবং, ইনশাআল্লাহ, তিনি যা চান তা অর্জন করবেন।
8. শ্রবণশক্তির সমস্যায় ভুগলে এই দোয়াটি কানে ৩ বার পড়লে ইনশাআল্লাহ রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।
9. যে ব্যক্তি শুক্রবার সকালে 48 বার একটি দোয়া পড়বে, সবাই সেই ব্যক্তির সাথে বন্ধুত্ব করবে।
10. যদি একজন ব্যক্তি অন্যায়ের কারণে সমস্যায় পড়ে, তবে তার উচিত, প্রতিটি পরে সকালের প্রার্থনাএই দোয়াটি 40 বার পড়ুন এবং নিজের উপর ফুঁ দিন, ইনশাআল্লাহ আপনি কষ্ট থেকে মুক্তি পাবেন।
11. যদি কোন ব্যক্তি অলস থাকে এবং দীর্ঘ সময় ধরে ঘুমাতে পছন্দ করে, তাহলে তাকে শুক্রবারে জুমার নামাজের পর এই দোয়াটি 25 বার পড়তে হবে।
12. যার সন্তান নেই তার উচিত শুক্রবার রাতে মোমের উপর ৭০ বার এই দোয়াটি পড়ে পানিতে ভিজিয়ে পান করা, ইনশাআল্লাহ সন্তান হবে।
13. যে কেউ ধনী হতে চায় তাকে প্রতিদিন 15 বার এই দোয়াটি পড়তে হবে।
14. যে তার শত্রুদের সাথে বন্ধুত্ব করতে চায়, সে যেন এই দোয়াটি 70 বার পাঠ করে।
15. যে কেউ একটি সফল ব্যবসা (বাণিজ্য) করতে চান, বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে একবার এই দোয়াটি পাঠ করুন এবং এটি তার সাথে বহন করুন।
16. সফল দুনিয়া ও আখিরিতের জন্য, আপনাকে প্রতিদিন 3 বার পড়তে হবে এবং আল্লাহর কাছে চাইতে হবে।
17. যদি আপনি একটি প্লেটে লিখে একজন অসুস্থ ব্যক্তিকে পান করতে দেন তবে সে সুস্থ হয়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ।
18. শত্রুদের অপবাদ বন্ধ করার জন্য, আপনাকে এটি 11 বার পড়তে হবে।
19.ভ্রমণ থেকে নিরাপদে ফিরে আসার জন্য, আপনাকে এই দোয়াটি 10 ​​বার পড়তে হবে।
20. যদি আপনি বীজ বপনের সময় 10 বার দুআটি পাঠ করেন তবে আল্লাহ আপনাকে সমস্ত ক্ষতি থেকে রক্ষা করবেন।
21. যে ব্যক্তি নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শাফাআত পেতে চায়, তাকে প্রতিদিন 100 বার এই দোয়াটি পড়তে হবে।
22. যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রেম ও বন্ধুত্ব না থাকে, তাহলে তারা সাদা কাগজে জাফরানে এই দোয়াটি লিখে বিছানায় রাখলে তাদের সম্পর্ক ভালো হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ কোন সিহর নেবে না।
23. আল্লাহ একজন ব্যক্তির জন্য সুখের দরজা খুলে দেওয়ার জন্য, একজনকে এই দোয়াটি 15 বার পড়তে হবে এবং আল্লাহর কাছে চাইতে হবে।
24. যদি এই প্রার্থনাটি একটি শিশুর সাথে সংযুক্ত থাকে তবে সে জিনদের ভয় এবং ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে।
25. একটি কঠিন জন্মের সময়, আপনাকে এই প্রার্থনাটি 11 বার পড়তে হবে এবং প্রসবকালীন মহিলার উপর পিঠ থেকে আঘাত করতে হবে, ইনশাআল্লাহ, তিনি শীঘ্রই এবং সহজে জন্ম দেবেন।
26. যদি একটি মেয়ে তার সাথে এই প্রার্থনা বহন করে, সবাই তাকে পছন্দ করবে।
27. যদি আপনি এই দোয়াটি 5 বার পড়ে একটি পশুর উপর ফুঁ দেন তবে এটি তাদের অসুস্থতা থেকে রক্ষা করবে।
28. সকালের নামাজের পরে দরকারী জ্ঞান অর্জনের জন্য, আপনাকে এই প্রার্থনাটি 70 বার পড়তে হবে।
29. যার অনেক বড় ঋণ আছে, ঋণ পরিশোধের নিয়তে এই দোয়াটি ৩০ বার পড়বে, ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ সাহায্য করবেন।
30. যে কাউকে সাপ বা বিচ্ছু কামড়ালে এই দোয়াটি পড়ে কানে ফুঁ দিলে দ্রুতই রোগী উপশম পাবেন, ইনশাআল্লাহ।

বিশ্বের বেশিরভাগ ধর্মই পরামর্শ দেয় বিভিন্ন আকারঈশ্বরের সাথে সংযোগ। এটি ধর্মের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, যেহেতু মানুষ, প্রকৃতিগতভাবে, একটি খুব সীমিত সত্তা এবং উপর থেকে সাহায্য প্রয়োজন. এমন একটি রূপ হল নামাজ

যেহেতু ইসলাম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম, তাই এটি সম্পর্কে জানা দরকার। যেমন আপনি জানেন, একজন ব্যক্তির বিশ্বাস তার কর্ম নির্ধারণ করে। যখন এক বিলিয়নেরও বেশি মানুষ একই মতবাদে বিশ্বাস করে, তখন এটি মানবতার উপর বিশাল প্রভাব ফেলে।

মুসলমানরা নামাজ কিভাবে বোঝে

পাঁচটি স্তম্ভের দ্বিতীয় স্তম্ভ যা মুসলিম অনুশীলনের ভিত্তি। মুসলমানরা মক্কার দিকে মুখ করে দিনে পাঁচবার প্রার্থনা করবে বলে আশা করা হচ্ছে। শুক্রবার, মুসলিম পুরুষদের (এবং কিছু ক্ষেত্রে মহিলাদের) মধ্যাহ্নের প্রার্থনায় অংশ নিতে মসজিদে মিলিত হতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই, প্রাথমিক প্রার্থনা ছাড়াও, নিবেদিত বিশ্বাসীরা দিনের বেলায় ঈশ্বরের কাছে আরও অনেক আহ্বান করে।

শেখ আহমাদ কুট্টির মতো ইসলামী ধর্মতাত্ত্বিকরা তাদের শব্দভাণ্ডার থেকে "ভাগ্য" ধারণাটি বাদ দেন, এই বিশ্বাসের কারণে যে বিশ্বের সবকিছুই পূর্বনির্ধারণের ফলাফলবা আল্লাহর নির্দেশ। জ্ঞান ছাড়া এবং সর্বশক্তিমানের ইচ্ছা ছাড়া এই পৃথিবীতে অন্তত কিছু ঘটতে পারে এমন ধারণা তারা স্বীকার করে না। সুতরাং, ধারণার এই ব্যবস্থায় ভাগ্য বা স্বেচ্ছাচারের কোনও জায়গা নেই।

তা সত্ত্বেও, কোরান থেকে অনেকগুলি নির্দিষ্ট প্রার্থনা রয়েছে, যেগুলিকে "সৌভাগ্যের জন্য প্রার্থনা" বা "সাফল্যের জন্য দোয়া" বলা হয়। সোভিয়েত-পরবর্তী স্থানে, তুর্কি ভাষায় এই প্রার্থনাগুলি এবং তাতার ভাষা. এই ভাষাগুলিতে এটি "দ্বৈত" উচ্চারিত হয়। দুআ হল মুমিনের অস্ত্র এবং সকলকে কাটিয়ে উঠতে একজন মুসলমানের কাছে পাওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার চাপের পরিস্থিতিএবং জীবনে ব্যর্থতা। অর্থ বিভিন্ন ধরনেরএই প্রার্থনাগুলি: ব্যবসায় সৌভাগ্যের জন্য দুআ, সম্পদের জন্য দুআ, প্রিয়জনের সাথে দ্রুত সম্পর্ক স্থাপনের জন্য দুআ।

তবে এমন দুআও আছে যেগুলো নির্দিষ্ট আমলের সাথে পালন করতে হবে। মুসলমানরা বিশ্বাস করে যে আপনি যদি দ্রুত সমৃদ্ধি (করিঞ্জা) আকর্ষণ করার জন্য একটি দুআ লিখে বিভিন্ন কাগজের উপর পরপর 5 বার করেন, একজন ব্যক্তি যেখানে কাজ করেন সেই ঘরের 4 কোণে 4 টি টুকরা রাখুন এবং পঞ্চমটি তার কাছে রাখুন, তাহলে আল্লাহ। তাকে তার কর্ম এবং কর্মজীবনে সাফল্য দেবে। এতে অন্যকে সাহায্য করার অর্থ নিজের যত্ন নেওয়া। একটি নির্দিষ্ট মুসলিম প্রার্থনা ক্যালেন্ডারও রয়েছে।

একজন মুসলমানের জন্য সফলতা

সব মানুষই তাদের জীবনে সফলতা পেতে চায়। মুসলমানরাও এর ব্যতিক্রম নয়; একজন মুসলমানের জন্য, সাফল্য একজন ব্যক্তির অর্জন নয়, কিন্তু বো এর কৃপায়হা এটি করার জন্য, তাকে অবশ্যই কোরান এবং ডোগাসের শব্দগুলি শুনতে হবে। এর জন্য তাদের পরিশ্রম করতে হবে, তবে পরিশ্রমের পাশাপাশি তাদের সফলতার জন্য দুআ করতে হবে। বিভিন্ন সূত্রে অনেক দুআ আছে। যাইহোক, এই নিবন্ধটি কুরআন অনুসারে সাফল্যের জন্য দুআ বর্ণনা করে।

আসুন তাদের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য 20 টির তালিকা করি।

ব্যবসায় সফল হতে

মুসলমানরা বিশ্বাস করেএই প্রার্থনার কারণে:

সম্পদ এবং সমৃদ্ধির জন্য

যারা সম্পদের স্বপ্ন দেখেন তাদের এই দোয়াগুলো জানা উচিত:

মানুষ এবং ঈশ্বরের সামনে সাফল্যের জন্য

সফল হতে এই দুআগুলো পড়তে হবেঃ

ইসলাম সম্পর্কে সঠিক ধারণার জন্য, একজনকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে তারা তাদের নিজস্ব লক্ষ্য অর্জনের উপায় হিসাবে ঈশ্বরকে ব্যবহার করে না। বিপরীতে, একজন মুসলমান বিশ্বাস করে যে সে তার বাড়ির জন্য, স্বাস্থ্যের জন্য, একাডেমিক কর্মক্ষমতা ইত্যাদির জন্য প্রার্থনা করে ঈশ্বরের প্রশংসা করে। সুতরাং, এই নিবন্ধে বর্ণিত প্রার্থনাগুলিকে জাদু বাক্য হিসাবে বোঝা উচিত নয় যা নিশ্চিত ফলাফল নিয়ে আসে। অন্তর্নিহিত প্রেরণা একটি বড় ভূমিকা পালন করে। এবং এর চেয়েও বড় কথা, রক্ষণশীল মুসলমানরা বলবে যে, মুসলিম ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী না করা নামাজ আল্লাহ শুনবেন না।

মনোযোগ দিন, শুধুমাত্র আজ!